কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পবিত্র ঈদুল আজহা কাল

দিনক্ষণ ঠিক হয়ে গেছে ১০ দিন আগেই। সে অনুসারে পশু কেনা থেকে গ্রামের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার পর্বও শেষ করেছেন অনেকে। আগামীকাল রোববার ১০ জুলাই সারাদেশে ত্যাগের মহিমায় চিরভাস্বর পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। করোনা মহামারির অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে গত দুই বছর আনন্দ-উৎসব ফিকে হয়ে গিয়েছিল। অবশ্য গত রমজানের ঈদে করোনার স্বাভাবিক পরিস্থিতির কারণে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল দেশব্যাপী। রেকর্ড সংখ্যক মানুষ ঢাকা ছেড়ে গ্রামে ফিরে যান। তবে আবারও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। গত কয়েক সপ্তাহে ধীরে ধীরে বাড়ছে সংক্রমণ। তবু আনন্দ তো আর থেমে থাকে না। করোনা উপেক্ষা করেই বাড়ির পানে ছুটছেন মানুষ। মহামারির দুঃখ-কষ্ট-ক্লেশ, স্বজন হারানোর বেদনাকে এক পাশে রেখে মানুষ উদ্দীপনা নিয়ে ঝুঁকছে উৎসবের দিকে।

হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুসারে জিলহজ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আজহা পালিত হয়। ঈদুল আজহা আমাদের দেশের মানুষের কাছে 'কোরবানির ঈদ' নামেই পরিচিত। কোরবানির পশু কেনা, তার যত্ন-পরিচর্যাতেই ঈদের মূল প্রস্তুতি ও আনন্দ। এরই মধ্যে সারাদেশে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট। রাজধানীর কোরবানিদাতারা পছন্দের পশুটি কেনার জন্য গাবতলীর প্রধান হাটসহ সুবিধা মতো বিভিন্ন হাটে যাচ্ছেন।


রাজধানীতে অনেকেই কোরবানির পশু কিনে ভবনের কার পার্কিং ও সামনের ফুটপাতে রেখেছেন। পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে বিকোচ্ছে তাজা কাঁঠালপাতা, খড়-বিচালি-ভুসি ইত্যাদি। চলতি পথে প্রায়ই চোখে পড়ে গলায় রঙিন কাগজ ও জরির মালা জড়ানো হূষ্টপুষ্ট ষাঁড়ের দড়ি ধরে ঘরমুখো চলছেন কোরবানিদাতারা। গবাদিপশুর ডাকও বেশ শোনা যাচ্ছে এখানে-ওখানে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন