কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাশ্রয়ী না হলেই বিপদ

আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কারণে বেশ কিছুদিন ধরেই দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি নানামুখী চাপে রয়েছে। আমদানি নিরুৎসাহিত করে এবং ব্যয় কমিয়েও চাপ সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে চলছে অস্থিতিশীলতা। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। সরকারের ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে। এর সঙ্গে সর্বশেষ যোগ হয়েছে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহে ঘাটতি, যা শিল্পের উৎপাদন খরচ বাড়িয়ে দেবে। সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতির সংকট ঘনীভূত হচ্ছে। পরিস্থিতি সামলাতে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগও নিয়েছে। গ্যাস-বিদ্যুতে সাশ্রয়ী হওয়া, আমদানিতে রাশ টানাসহ কৃচ্ছ্র সাধনের নানামুখী তৎপরতাও আছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ কঠোরভাবে বাস্তবায়নের পাশাপাশি আরও কিছু উদ্যোগ নিতে হবে। ঋণের সুদহার বাড়ানো, মুদ্রার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা, বেসরকারি খাতে বৈদেশিক ঋণ কমানো ও জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয়ের পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। একই সঙ্গে গ্যাস-বিদ্যুৎ ব্যবহারসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে সাশ্রয়ী হওয়ার পরামর্শও এসেছে বিশেষজ্ঞদের থেকে। আর মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে কয়লা উত্তোলন, গ্যাসকূপ খনন ও অনুসন্ধানে জোর দেওয়ার সুপারিশও করা হয়েছে। তবে উৎপাদন যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ হিসাবে গত মে মাসে গড় মূল্যস্ম্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। খাদ্যে মূল্যস্ম্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ম্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। আন্তর্জাতিক বাজারে গতকাল প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেল ১০০ ডলারে উঠেছে। প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম উঠেছে ৪০ ডলারে।

গম, ভুট্টা, সয়াবিন ও পাম অয়েলের মতো ভোজ্যপণ্যের দাম কিছুটা কমলেও গত বছরের তুলনায় এখনও বেশি দরে বেচাকেনা হচ্ছে। একই অবস্থা তুলা, লোহা, রাসায়নিকসহ শিল্পের কাঁচামালের দামেও। এ পরিস্থিতির মূল কারণ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতি, যা ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে যাচ্ছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্য ও সরবরাহ খুব শিগগির স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা যাচ্ছে না। এদিকে বন্যার কারণে দেশের ২০ জেলায় ধান ও সবজি উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই সব জেলার মানুষ অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়ে গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন