কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রতারকের খপ্পরে পড়ে ৩০০ জনের হজে যাওয়া বন্ধ

ঢাকার শ্যামলীর শাহানা ইসলাম লাগেজ বেঁধে অপেক্ষা করছেন হজে যাওয়ার জন্য৷ ২৭ জুন ফ্লাইট জানিয়েছিলেন মোয়াল্লেম আব্দুল হাই৷ এক সপ্তাহ পরেও ফ্লাইটের কোনো খবর নেই, মোয়াল্লেমের ফোনও বন্ধ৷

একই অবস্থা মিরপুরের তহমিদা বেগমের৷ তিনি ও তার ছেলে তহমিদ হাসানের হজে যাওয়ার কথা ছিল আব্দুল হাইয়ের সঙ্গে৷ কিন্তু মোয়াল্লেম ফ্লাইট হবে-হচ্ছে করে এক সপ্তাহ থেকে ‘ঘোরাচ্ছেন'৷ সোমবার থেকে তারাও আর মোয়াল্লেমের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না৷ শুক্রবার থেকে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হচ্ছে৷ তার আগে মঙ্গলবার ঢাকা থেকে হজের শেষ ফ্লাইট ছেড়ে গেছে৷ এ অবস্থায় তারা হজে যাওয়ার আশাই ছেড়ে দিয়েছেন৷ মোয়াল্লেমকে দেওয়া টাকাটা অন্তত ফেরত পান, সেজন্য তারা সরকারের সহায়তা চাইছেন৷ ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তাদের কাছে থাকা খবর অনুযায়ী হজে যাওয়ার জন্য টাকা দিয়ে প্রতারণার শিকার হয়েছেন তিনশোর মত হজযাত্রী৷

  ভুক্তভোগী শাহানা ইসলাম বলছেন, ‘‘আমাদের কাছ থেকে ছয় লাখ করে টাকা নিয়েছে৷ আমাদের পাসপোর্টসহ সব কাগজপত্র মোয়াল্লেমের কাছে৷ সোমবার থেকেই তার ফোন বন্ধ৷’’ শাহানাদের দলে ৩২ জন রয়েছেন, যারা আব্দুল হাইয়ের সঙ্গে হজে যাওয়ার চুক্তি করেছিলেন৷ সবাই এখানে-ওখানে অনেক ছোটাছুটি করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না৷ সামাজিক সম্মানহানির চিন্তা, টাকা হারানোর শঙ্কা পেয়ে বসেছে পরিবারগুলোকে৷ ‘‘অনেক বাড়িতে তো কান্নাকাটি শুরু হয়ে গেছে৷

কারণ আগামী বছরও ৬৫ বছর বেধে দেওয়া নিয়ম থাকলে অনেকে আর হজে যেতে পারবেন না,’’ বলেন শাহানা৷ কোভিড পরিস্থিতিতে হজে যাওয়ার জন্য এবার ৬৫ বছর বয়সের সীমা বেঁধে দিয়েছে সৌদি সরকার৷ ফলে গতবার নিবন্ধন করেও অনেকে এবার যেতে পারেননি৷ অবশ্য তাদের পরিবারের একজনকে সে সুযোগ দেওয়া হয়েছে৷ ভুক্তভোগীরা জানাচ্ছেন, মোয়াল্লেম আব্দুল হাই সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার একটি মসজিদের ইমাম৷ এক দশকের বেশি সময় ধরে তিনি হজে মোয়াল্লেম হিসেবে কাজ করছেন বলে এলাকা থেকে তথ্য নিয়েই তাকে টাকা দিয়েছেন তারা৷ আব্দুল হাই তার একাধিক নম্বর দিয়েছিলেন হজযাত্রীদের৷ সবগুলো নম্বরই বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে৷ এমনকি আব্দুল হাইয়ের সহকারী হিসেবে যে ব্যক্তি কাজ করছিলেন, তার নম্বরও বন্ধ৷ তহমিদা বেগম বলছেন, তারা অনেকবার হজ ক্যাম্পে গেছেন৷ বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেছেন৷ 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন