কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পথে পথে চাঁদাবাজ পশুহাটে লাঠিয়াল

রংপুর নগর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের পথ। বদরগঞ্জের যমুনেশ্বরী নদীর কোলে সরগরম পশুর হাট। সোমবার রাত; ঘড়ির কাঁটা ৯টার ঘর পেরোল কেবল। তুমুল হাঁকডাক, চারদিকে হৈ-হুল্লোড়। ব্যস্ততার চোটে কারও নেই অবসর। রাজধানী ঢাকা আর বন্দরনগরী চট্টগ্রামের পাইকাররা হাট থেকে পশু কিনছেন আর ট্রাকে তুলছেন। ঢাকা হয়ে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত চাটগাঁইয়া চালক জসিম মিয়া। ছোট-বড় মিলিয়ে ১৯ গরুর ঠাঁই তাঁর ট্রাকে।

প্রতিবেদনের প্রয়োজনে গরুর ব্যাপারী সেজে ট্রাকে সওয়ার চালকের পাশে। পান চিবুতে চিবুতে জসিম মিয়াকে প্রশ্ন ছুড়লাম- মামা, রাস্তার অবস্থা কী? চান্দাবাজ-টান্দাবাজ আছে নাকি? চাটগাঁর আঞ্চলিক ভাষায় চালক উত্তরে বললেন, '১০০ আঁর ৫০ টিয়ার নোডর বান্ডিল লইয়েরে বইয়ুন। টের পাইবেন, ট্যায়া কেনে নামি যারগুই।'


বদরগঞ্জের যমুনেশ্বরী হাট থেকে বের হয়ে শুধু উঠেছে ট্রাকের গতি। ট্রাকের সামনের কাচ গলে দূর থেকে মনে হলো আঁধারের বুকে জোনাক পোকা। খানিকটা এগোতেই কাটল ঘোর। খেলছে আলোর বিচ্ছুরণ। কিঞ্চিৎ ভয়ে চালক জসিমের কাছে জিজ্ঞাসা- কী হয়েছে? জানলাম, এটা বদরগঞ্জের নারিরহাট এলাকার চাঁদাবাজদের কাজ। ট্রাক দেখলেই শুরু হয় টর্চের আলোর খেলা। ওরা সংখ্যায় ১০ থেকে ১২; হাতে হাতে লাঠি। ট্রাক থামিয়েই মোটা গোঁফওয়ালা একজন শুরু করলেন গরু গণনা। ট্রাকে ১৯ গরু নিশ্চিত হয়ে দাবি করলেন গরুপ্রতি ৩০০ টাকা। সে হিসাবে টাকার অঙ্কটা ৫ হাজার ৭০০। চালক জসিমের সঙ্গে কথাযুদ্ধের একপর্যায়ে ১ হাজার টাকায় রফা। চাঁদাবাজদের এ রকম দাপট দেখা গেল পথে পথে। টর্চের আলো আর লাঠির ইশারায় রংপুর সদরের কারুপল্লি, কারুরহাট ও ছিলকাবাজারেও থেমে যায় ট্রাক। তবে এসব স্থানে ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় থামে দুর্বৃত্তদের রংবাজি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন