কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাম্প্রদায়িকতার ট্যাবলেট এখন আর চলে না : হাছান মাহমুদ

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যারা সাম্প্রদায়িকতাকে নিয়ে রাজনীতি করে তারা নির্বাচন এলেই এটাকে নির্বাচনের মাঠে নিয়ে আসে। বলতে শুরু করে আওয়ামী লীগ হচ্ছে হিন্দুদের দল, ভারতের চর। যদিও এ সমস্ত ট্যাবলেট আগের মতো কাজ করে না।

হাছান মাহমুদ বলেন, যারা সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে লালন-পালন করে, সাম্প্রদায়িকতাকে নিয়ে রাজনীতি করে তাদের আপনারা চেনেন, বর্জন করুন।


শুক্রবার (১ জুলাই) নগরীর প্রবর্তক মোড়ে চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) উদ্যোগে আয়োজিত রথযাত্রা উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, আমাদের এই দেশে সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় এবং এ অপশক্তি মাঝেমধ্যে সাপের মতো ছোবল মারার চেষ্টা করে। বিভিন্ন সময় সেই অপচেষ্টা হয়েছে। আমাদের সরকার সেগুলো কঠোর হাতে দমন করেছে। আমরা যেকোনো সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে কঠোর হস্তে দমন করতে বদ্ধপরিকর। 

তিনি বলেন, এই রাষ্ট্রে সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। সেজন্য দুর্গাপূজার সময় যেভাবে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করেছিল, তড়িৎ গতিতে সেগুলোকে দমন করা হয়েছে।


ড. হাছান মাহমুদ আক্ষেপ করে বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, এই দেশে যারা সাম্প্রদায়িকতাকে নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের রাজনীতির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতা এবং ভারত বিরোধিতা।

হাছান মাহমুদ বলেন, নির্বাচন অতি সন্নিকটে। তারা আবারও একই স্লোগান নিয়ে হাজির হবে। আমাদের সরকার হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য অনেক কাজ করেছে। ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পর একটি আইন করা হয়েছিল পাকিস্তান আমলে, শত্রু সম্পত্তি আইন। দেশের তিন কোটি মানুষকে শত্রু অ্যাখ্যা দিয়ে কোনো আইন হতে পারে না। সে কারণে আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সেই আইন পাল্টে দিয়েছেন। সেই আইনের সুযোগ নিয়ে যে সম্পত্তিগুলো বেহাত হয়েছিল সেগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। আরও অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন