কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পদ্মা সেতু: দূরদৃষ্টি-সাহস-সংকল্পের বাস্তব রূপ

পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতীক হয়ে এই সেতু এখন সবার সামনেই দৃশ্যমান। দেশপ্রেমিক প্রতিটি বাঙালি এখন অহংকার করে বলতে পারে, বাংলাদেশ আর কারও দয়া বা করুণার মুখাপেক্ষী নয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরনির্ভরতার বৃত্ত ভাঙার সাহস দেখিয়ে গোটা জাতিকে এই প্রত্যয়ে জাগিয়ে তুলেছেন যে, দেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ শক্তি কোনো ঔদ্ধত্যের কাছে মাথা নত করে না। বাঙালি কারও অন্যায্য চাপের কাছে অসহায়ের মতো আত্মসমর্পণ করে না। একাত্তরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা অর্জন করে আর এবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পদ্মা সেতু নির্মাণের যুদ্ধে জয়ী হয়ে আবার প্রমাণিত হয়েছে যে ‘কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না’। শেখ হাসিনা বরাবরের মতোই এবারও দেখিয়েছেন, কথায় বড় না হয়ে কাজে বড় হওয়ার যোগ্যতা আছে তাঁরই।

অথচ আজ থেকে ১০ বছর আগে এই সেতু নির্মাণের একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক এতে অর্থায়ন থেকে যখন পিছিয়ে যায় এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন নিজস্ব অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণের ঘোষণা দেন, তখন বিএনপিসহ আওয়ামী লীগবিরোধী রাজনৈতিক দল ছাড়াও কোনো কোনো অর্থনীতিবিদ, স্বাধীন চিন্তক বলে পরিচিত কোনো কোনো ব্যক্তি তাচ্ছিল্যের ঢঙে বাঁকা মন্তব্য করেছিলেন। তাঁদের কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে ‘হাস্যকর এবং অবাস্তব’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন।

পদ্মা সেতু নির্মাণযজ্ঞ সফলভাবে শেষ হওয়ার পর এখন কার বা কাদের বক্তব্য হাস্যকর ও অবাস্তব বলে মনে হচ্ছে? এই হলো আমাদের একশ্রেণির বাক্যবাগীশ বুদ্ধিজীবীর দূরদর্শিতা।

পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে সাধারণ মানুষের উচ্ছ্বাস। ছবি: হাসান রাজাদাতাগোষ্ঠীকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রভাবিত করেছিলেন আমাদের দেশেরই মানুষ, তাঁদের দু-একজন আবার আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। আর বিএনপি নামের দলটির তো আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে বলার জন্যই যেন গঠিত হয়েছে! যাঁর নেতৃত্বে দলটি পরিচালিত হয় অবান্তর কথা বলায় তাঁর জুড়ি নেই। পার্বত্য চুক্তি হলে ফেনী পর্যন্ত ভারতের দখলে চলে যাবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে মসজিদে উলুধ্বনি শোনা যাবে—এমন সব দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বাণী তো বিএনপিপ্রধানেরই মুখনিঃসৃত। নয় কি?

সব বাধা ডিঙিয়ে শেখ হাসিনার সাহস ও সংকল্পের দৃঢ়তায় পদ্মা সেতুর কাজ যখন শুরু হলো, তখন বিএনপির চেয়ারপারসন ও একাধিক বারের প্রধানমন্ত্রী বললেন, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানানো হচ্ছে। এতে পারাপার হতে গেলে এটা ভেঙে পড়বে। ভাবুন, আমাদের একজন অন্যতম জাতীয় নেত্রীর প্রকৌশল ও কারিগরি জ্ঞান কতটা গভীর ও বিস্তৃত! ভাগ্যিস এখনো এটা বলা হয়নি যে এই সেতু তৈরিতে গলদের বড় প্রমাণ, এটা একটা বাঁকাত্যাড়া সেতু!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন