কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পঞ্চম শ্রেণিতে পড়তে লিখতে পারে মাত্র ২৭% শিক্ষার্থী: ব্র্যাকের গবেষণা

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর সাক্ষরতা দক্ষতা কমেছে। এমনকি গত পাঁচ বছরের যেখানে বাড়বে বলে প্রত্যাশা ছিল সেখানে বরং ৭ শতাংশের বেশি কমেছে। বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে। 


আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। 


করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের শিশুদের পড়াশোনায় পিছিয়ে পড়ার হার নির্ণয় করতে দুই ধরনের গবেষণা চালিয়েছে ব্র্যাক। গবেষণায় যুক্ত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. স্টিফেন হেইনম্যান, কানাডার সাইমন ফ্রেজার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক পলিসির অধ্যাপক জন রিচার্ডস ও ইউএস এআইডির সাবেক জ্যেষ্ঠ শিক্ষা বিষয়ক উপদেষ্টা শহিদুল ইসলাম। 


অনুষ্ঠানে করোনাকালীন ও করোনা পরবর্তী বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা পরিস্থিতি নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরেন ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট এর গবেষক সামির রঞ্জন নাথ। 

করোনার বন্ধের পর প্রাথমিকে কমলেও মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী বেড়েছে
গবেষণা প্রতিবেদন থেকে তথ্য উপস্থাপনের সময় সামির রঞ্জন নাথ বলেন, ‘২০১৬ সালে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাক্ষরতা দক্ষতা ছিল আনুমানিক ৩১ দশমিক ৪ শতাংশ যা ২০২১ সালে ৩৪ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত হবে বলে প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু গবেষণা ফলাফল অনুযায়ী, এটি এখন ৭ দশমিক ৩ শতাংশ কমে আনুমানিক ২৭ দশমিক ২ শতাংশ।’ পড়তে, লিখতে এবং সংখ্যা চিনতে পারে এবং সেগুলোর প্রয়োগ করতে পারে এমন শিক্ষার্থীদের দক্ষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে বলে জানান সামির রঞ্জন। 

এদিকে গবেষণায় পাওয়া গেছে, করোনা পরবর্তী সময়ে স্কুল খোলার প্রথম মাসে প্রাথমিকের প্রায় ৪২ লাখ ৮৭ হাজার ৯৭৯ শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে ফেরেনি। যা প্রাথমিকের মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ২৩ দশমিক ২ শতাংশ। সামির রঞ্জন বলেন, ‘করোনাকালীন নানা ঘাত-প্রতিঘাতের ফলে এ সময় স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত ৩৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৮০ শিক্ষার্থীর প্রাথমিক স্তর থেকে ঝরে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।’ 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন