কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথা উপশমে চিকিৎসা

অনেকে মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথায় ভোগেন। দৈনন্দিন জীবনে যে কয়েকটি ঘটনা স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করে, সেগুলোর মধ্যে মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথা অন্যতম। নারীদের মধ্যে এ রোগ বেশি দেখা যায়। সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে এ রোগের শুরু হয়। যে কোনো পেশার মানুষেরই মাইগ্রেন হতে পারে। বাংলায় এর নাম আধকপালি। বিশ্বে প্রায় ১১ শতাংশ বয়স্ক মানুষ এ ব্যথায় ভুগে থাকেন। ২৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে এর ব্যাপ্তি বেশি হয়। তবে সব মাথাব্যথা মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় রক্তক্ষরণ ইত্যাদি কারণেও মাথাব্যথা হতে পারে। মনে রাখতে হবে, মাইগ্রেন একধরনের প্রাইমারি হেডেক, যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। চিকিৎসকের অধীনে এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা উচিত। মাইগ্রেনের ব্যথা সাধারণত চোখের কোনো সমস্যার জন্য হয় না।

যাদের বেশি হয় : মাইগ্রেন হওয়ার কারণ এখনো অজানা। তবে বংশগত বা অজ্ঞাত কারণে হতে পারে। নারীর পিরিয়ডের সময় এ রোগ বেশি দেখা দেয়। চকোলেট, পনির, কফি বেশি খাওয়া বা পান করা, জন্মবিরতিকরণ ওষুধ সেবন, দুশ্চিন্তা, অতিরিক্ত ভ্রমণ, ব্যায়াম, অনিদ্রা, অনেকক্ষণ টিভি দেখা, দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করা, মোবাইল ফোনে কথা বলা ইত্যাদির কারণে এ রোগ হয়। এছাড়া মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অতিউজ্জ্বল আলো এ রোগ হওয়ার জন্য দায়ী বলে মনে করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন