কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মানসম্মত শিক্ষায় বাধা অনিয়ম-দুর্নীতি

দেশে এই মুহূর্তে ৫১টি সরকারি ও ১০৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষেত্রবিশেষে গুণগত শিক্ষা প্রদানের তারতম্য রয়েছে। গুটিকয়েক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করা হলেও অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে মানহীন গ্রাজুয়েট তৈরির বিস্তর অভিযোগ রয়েছে।

অনেক সময় কর্তৃপক্ষ তা দেখেও না দেখার ভান করে। এদিকে দীর্ঘ করোনা অতিমারি সারা বিশ্বের শিক্ষাব্যবস্থাকে অনেকটা স্থবির করে দিয়েছে। তবে আশার কথা হলো বিশ্বের শিক্ষাব্যবস্থা এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। আমরাও এ ক্ষেত্রে মোটেই পিছিয়ে নেই। দিন দিন দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়লেও বাড়েনি শিক্ষার গুণগত মান। গত দুই দশকে শিক্ষার গুণগত মানের নিম্নমুখীধারা দেশবাসীকে ভাবিয়ে তুলেছে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা কিছুদিন আগে পর্যন্ত গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটির ওপর ন্যাস্ত ছিল।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্থানীয় সংসদ সদস্য বা তাদের মনোনীত ব্যক্তিরাই ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যদিও এখন আর তা আইনসিদ্ধ নয়। রাজনৈতিক বিবেচনায় এমন ব্যক্তিরা শিক্ষার উন্নয়নে যতটা না আগ্রহী তার চেয়ে হাজারগুণ বেশি আগ্রহী অনিয়ম, দুর্নীতি ও সীমাহীন স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ প্রদানে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে মেধাবী নয় বরং নিয়োগ পেয়েছেন মেধাহীন ব্যক্তিরা।

একজন শিক্ষক গড়ে ৩০-৪০ বছর শিক্ষক হিসেবে পাঠদান করেন। ফলে দীর্ঘদিন ধরে এমন মেধাহীন শিক্ষক জাতি গঠনে অবদান রাখা তো দূরের কথা বরং মেধাহীন উচ্চশিক্ষিত বেকার তৈরি করতে ভূমিকা রাখছে। আমাদের দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে গবেষণা ও প্রশিক্ষণ খাতে বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। ফলে জ্ঞান বিজ্ঞানের নতুন নতুন শাখা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত হলেও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যোগ্য শিক্ষক তৈরির ক্ষেত্রে বরাবরই আমরা অনীহা প্রকাশ করে আসছি। শহরের চেয়ে গ্রামীণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও তার শিক্ষকদের অবস্থা আরও শোচনীয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন