কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কেমন হলো কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন

সদ্য সমাপ্ত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন শুরু থেকেই ব্যাপক আলোচনায় ছিল। প্রশ্ন ছিল, এই নির্বাচন বর্তমান আউয়াল কমিশনের জন্য বড় ধরনের পরীক্ষা কি না অথবা মানুষের আস্থা ফেরানোর বড় পদক্ষেপ কি না। বেশির ভাগ পত্রপত্রিকা এই নির্বাচনকে নতুন নির্বাচন কমিশনের অগ্নিপরীক্ষা হিসেবে দেখেছে। এখন এই পরীক্ষায় কেমন করল এই কমিশন? আরও প্রশ্ন, ইভিএম নিয়ে যে শঙ্কা ছিল, সেটি কেটেছে কি না। এই লেখায় এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা ও নির্বাচনটি কেমন হলো, তা বিশ্লেষণের চেষ্টা করব।

অত্যন্ত সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর ফলাফল ঘোষণার একপর্যায়ে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। পত্রপত্রিকার মতে, ৪৫ মিনিট সময়ক্ষেপণ হওয়ার কারণে এবং দুবারের মেয়র মনিরুল হকের ১০৫টি কেন্দ্রে মাত্র ৩৪৩ ভোটে হেরে যাওয়ায় নির্বাচনটি নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। হওয়াটা স্বাভাবিক। কারণ, তিনি সরকারি দলের প্রার্থী আরফানুল হকের কাছে পরাজিত হয়েছেন। মনিরুল ২০১০ সালে নিজের দল বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে আসছেন।

যদিও প্রথম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় মার্কায় বা প্রার্থিতায় নির্বাচন হয়নি, তবে বড় দুই দলের সমর্থন ছিল। ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৫ জানুয়ারি ২০১২ সালে তৎকালীন শামসুল হুদা কমিশনের বিদায়ের প্রাক্কালে। প্রথমবারের মতো ওই সময়কার ইভিএমে সম্পূর্ণ ভোট সম্পন্ন হয়েছিল এবং মনিরুল হক বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন। এরপর দ্বিতীয় নির্বাচনটি হয় নূরুল হুদা কমিশনের প্রথম দিকে, ২০১৭ সালে। তখনো বলা হয়েছিল, ওই নির্বাচন নূরুল হুদা কমিশনের অগ্নিপরীক্ষা। ওই নির্বাচনও সুষ্ঠু এবং কোনো বড় ধরনের গোলযোগ বা বিশৃঙ্খলা ছাড়া সম্পন্ন হয়েছিল এবং সদ্য বিদায়ী মেয়র মনিরুল স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওই সময় ভোটার সংখ্যা ছিল প্রায় ২ লাখ, ভোটকেন্দ্র ছিল ১০৩টি। ভোট গ্রহণ হয়েছিল ব্যালট পেপারের মাধ্যমে। কোনো ধরনের কারচুপি অথবা আপত্তি ছাড়া এবং অত্যন্ত সুষ্ঠু হয়েছিল নূরুল হুদা কমিশনের অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচন। কথিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও, পরবর্তী সময়ে আর কোনো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পেরেছে কি না, তা ভেবে দেখার বিষয়। কাজেই মলাট দেখে বই বিবেচনা করা যায় না। নূরুল হুদা কমিশনের ব্যবস্থাপনায় কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের দ্বিতীয় নির্বাচনই যথেষ্ট প্রমাণ বহন করে। কাজেই কুমিল্লা নির্বাচন দিয়ে বর্তমান কমিশনের দক্ষতা পরিমাপ করা যৌক্তিক নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন