কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশ-ভারত-চীন ত্রিভুজের জটিল কূটনীতি

খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দে চীন যখন ছোট ছোট রাজ্যে বিভক্ত ছিল, তখন তাদের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহ লেগেই থাকত। এমন একটা ছোট রাজ্যের সেনাপ্রধান ছিলেন সুন ঝু। এই মানুষটি রণকৌশলে সিদ্ধহস্ত ছিলেন, যুদ্ধে পারঙ্গম। তাঁর ‘আর্ট অব ওয়ার’ আজ পৃথিবীবিখ্যাত বই। যুদ্ধনীতিবিষয়ক এই বই তৎকালীন সমাজ ও পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে লেখা হলেও আজ পুরো পৃথিবীর সামরিক দর্শনে তার প্রভাব রয়েছে। চীনের সামরিক দর্শন বুঝতেও এই বইটির জুড়ি মেলা ভার।

সুন ঝু বলেছিলেন, কৌশলের চরম উত্কর্ষ বোঝা যায় তখনই যখন লড়াই না করে শত্রুকে পরাভূত করা সম্ভবপর হয়। বিনা রক্তপাতে যুদ্ধজয়। শত্রুসেনা বা প্রতিরোধ ধ্বংস করার চেয়েও জরুরি হলো শত্রুর মনোবল নষ্ট করে দেওয়া। এর জন্য একদিকে নিজেকে যেমন ক্রমেই এক অপ্রতিরোধ্য, দুর্দমনীয় মনোভাব নিয়ে যেতে হবে; অন্যদিকে শত্রুর রণকৌশল, তার মিত্র দেশ, তার শক্তির উপাদান—এসব হবে আক্রমণের লক্ষ্য। সুতরাং সোজা কথায় শত্রুকে শক্তি সঞ্চয় থেকে বিরত রাখা আর নিজের নিরন্তর শক্তি বৃদ্ধি এবং সামরিক নীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশের ধোঁকা দিতে হবে, ঠকাতে হবে, চমক দিতে হবে—এ রকম নানা রকমের প্রবঞ্চনাও দরকার। যখন আমরা আক্রমণ করতে সক্ষম, তখন অক্ষমতা দেখাতে হবে। যখন সেনাবাহিনী সচল, তখন দেখাতে হবে আমরা নিষ্ক্রিয়। যখন আমরা কাছে এসে পড়েছি, তখন শত্রুকে বিশ্বাস করাতে হবে যে আমরা অনেক দূরে আছি। এ ধরনের নীতি শত্রুর মনে একটা অনিশ্চয়তার জন্ম দেবে। অনেক সময় অপ্রত্যাশিতভাবে তখন অতর্কিতে চীনা যুদ্ধ শুরু হবে। সুন ঝু এটাও বলেছিলেন যে দীর্ঘকালীন যুদ্ধ কখনো কার্যকর হয় না। যুদ্ধ অতর্কিতে শুরু হবে, অতর্কিতে শেষ হবে। সুতরাং কোনো যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি দীর্ঘ সময় ধরে চলার পক্ষপাতী ছিলেন না সুন ঝু।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন