কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিক্ষককে প্রস্তুত করাই চ্যালেঞ্জ

২০২৩ থেকেই বলবৎ হতে যাচ্ছে নতুন শিক্ষাক্রম। প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত এর আওতা। দীর্ঘ প্রস্তুতি, অংশীজনের মতামত, বিশেষজ্ঞ পরামর্শ, কর্মশালা- কোনো কিছুই বাদ যায়নি। রাষ্ট্রের নীতি-দর্শন, জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও সমকালীন চাহিদা প্রাধান্য পাচ্ছে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। ৬০ বছরের পুরোনো ব্যবস্থাকে বদল করা সহজ নয়। নতুনকে স্বাগত জানাতে মানুষ হয়তো জৈবিকভাবেই তৈরি থাকে না। খাপ খাওয়াতে সময় লাগে।


অনলাইন ভর্তি কিংবা ভর্তির জন্য লটারির মতো যুগান্তকারী সিদ্ধান্তও বিতর্ক এড়াতে পারেনি। করোনাকালে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর ভার্চুয়াল সংযুক্তি অচেনা সম্ভাবনার দোর খুলে দিয়েছে। সাড়া মিলেছে ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ কৌশলেও। কিন্তু জনমানস দ্বিধা-সংশয়মুক্ত ছিল-এ কথা বলা যাবে না। চেষ্টার সুফল বা স্থায়িত্ব পরের কথা। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অথবা উদ্ভূত বাস্তবতায় পদ্ধতির পরিবর্তন অস্বাভাবিক নয়।

বড় কথা-প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার কোথাও যে গলদ থেকে যাচ্ছে-তাও বেশ বোঝা যাচ্ছিল। মান নিয়ে আক্ষেপের অন্ত ছিল না। আবার অনেকে বলবেন-অতীতের প্রতি পক্ষপাত হয়তো মানব মনেরই বৈশিষ্ট্য। তবে নানা মানদণ্ডে সমাজে যে বৈষম্য বাড়ছে আর তার দায় যে অনেকটাই বিভক্ত শিক্ষার, তা বুঝতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই। একথাও সত্যি-বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই শিক্ষার চরিত্র ও ব্যবস্থাপনা কাঠামোয় পরিবর্তনের চেষ্টা নজর কেড়েছে। সামাজিক সুরক্ষা বলয় মজবুত হয়েছে। শিক্ষা সংস্কারে নিরন্তর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন