কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সীতাকুণ্ডের আগুনে জ্বলছে সংবেদনশীল মানুষের বিবেক!

যখন সীতাকুণ্ডের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে লিখতে বসেছি তখন সর্বশেষ খবর জানার চেষ্টা করলাম। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ৩০ ঘণ্টা পার হলেও  সীতাকুণ্ডের বেসরকারি বিএম কন্টেইনারের আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। এ খবর নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিসের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা। কিন্তু জানা যায় মৃতের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছিল পঞ্চাশে! আজ দুপুরে জানা গেলো মৃতের সংখ্যাটি হবে ৪১। যদিও এ সংখ্যা আরও বাড়বে- এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

এ ৪১ জনের মধ্যে ১২ জন আছেন ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মী, যারা অন্যের জীবন বাঁচাতে গিয়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। শতাধিক মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়ে অসহনীয় যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে আর মৃত্যুর সঙ্গে যুদ্ধ করে মৃত্যুকে পরাজিত করার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। আত্মীয়, স্বজন, বন্ধু ও পরিবার-পরিজনদের আহাজারি আর অনিশ্চয়তার দীর্ঘশ্বাসে ভারী হয়ে উঠছে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও পার্ক ভিউসহ বিভিন্ন হাসপাতালগুলোর ব্যস্ত করিডোর। মৃতদের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আহতদের পরিবারকেও নানা কিস্তির সাহায্য-সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। ৭টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এসব তদন্ত কমিটির করার সময় ‘দ্রুততম সময়ে তদন্ত করে রিপোর্ট প্রদানের জন্য’ বলা হয়েছে। আমরা জানি এই রিপোর্ট কখনোই প্রকাশিত হয় না কিংবা জনসমক্ষে আসে না। বিভিন্ন ‘তদন্ত কমিটি’ কেন্দ্রিক অতীতের অভিজ্ঞতা আমাদের তা-ই ভাবতে বাধ্য করে। এদিকে বাংলাদেশের সব গণমাধ্যম অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে সীতাকুণ্ডকে ‘ব্রেকিং’ আইটেম করে প্রচার করছে। পেশাদারিত্বের জায়গা থেকে সেটা প্রশংসার যোগ্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সংবেদনশীল মানুষের হা-হুতাশ চলছে পুরোদমে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন