কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশে আসলে হচ্ছেটা কী?

সাংবাদিকদের যেমন আজকাল অনেক মানুষ অপছন্দ করেন, তেমনি কিছু মানুষ কিছু সাংবাদিককে পছন্দও করেন। ভালোমন্দ সব পেশায়ই আছে। সাংবাদিকদের মধ্যেও কিছু খারাপ সাংবাদিক নেই তেমন দাবি আমি করবো না। তবে সাংবাদিকদের ঢালাওভাবে দোষারোপের আগে এই পেশা বেছে নিয়ে আমাদের দেশে এখনও নিশ্চিন্তে জীবন কাটানোর অবস্থা কেন হয়নি, তার তত্ত্ব-তালাশ করা জরুরি।

দেশে গণমাধ্যমের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়েছে সাংবাদিকের সংখ্যাও। কিন্তু অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে চাকরির নিশ্চয়তা নেই, নেই নিয়মিত বেতন-ভাতার ব্যবস্থা। কিছু সাংবাদিক হয়তো ভালো জীবনযাপন করতে পারেন, কিন্তু বেশিরভাগই পারেন না। বেঁচে থাকার তাগিদে তাই কেউ কেউ পথভ্রষ্ট হন। আমাদের দেশে একজন ভালো মানুষকে খারাপ পথে টানার অনেক ব্যবস্থা আছে, কিন্তু একজন খারাপ মানুষকে ভালো করার উপায় আছে বলে মনে হয় না। আমার আজকের লেখার বিষয় সাংবাদিকতা পেশার ভালো খারাপ নিয়ে নয়। আমি বরং এখনো যে কিছু মানুষের সাংবাদিকদের ওপর আস্থা-বিশ্বাস আছে তার দু-একটি নমুনা দিয়ে দু’কথা লিখতে চাই।

দুই. ২০ মে ছিল চুকনগর গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের ওই দিন খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার ভদ্রা নদীর তীরে সংঘটিত হয়েছিল বীভৎস হত্যাকাণ্ড, ঘটিয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত থেকেই পাকিস্তানি বাহিনী শুরু করেছিল নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ। তারা ভেবেছিল ব্যাপকভাবে নিধনযজ্ঞ শুরু হলে বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্ন ভেঙে খানখান হয়ে যাবে। কিন্তু হয়েছে উল্টোটা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বাঙালি স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার জন্য মুক্তিযুদ্ধে শামিল হয়। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন