কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থনীতি সমিতির ‘বিকল্প বাজেটে’ সম্ভাবনার পথ

দুদিন বাদেই আমরা জুন মাসে পা রাখব। সাধারণত জুনের শুরুতেই জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপিত হয়। মাসব্যাপী আলোচনা, সংযোজন, বিয়োজন শেষে জুনের শেষ সপ্তাহে তা সংসদ দ্বারা চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়। এবারের বাজেট উপস্থাপনের তারিখ সম্ভবত ৯ জুন। বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির সঙ্গে একটি সীমিত আলাপ-অলোচনা করা হয়ে থাকে, যদিও এর প্রতিফলন বাজেটে দেখতে পাওয়া যায় না। বাজেট সংসদে প্রস্তাব আকারে উপস্থাপিত হওয়ার পর দুটি চরম প্রতিক্রিয়া সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়। এক দল বলে, এ বাজেট সম্পূর্ণ গণমুখী।

অপর পক্ষ বলে, এ বাজেট সম্পূর্ণ গণবিরোধী। এ দুই চরম অবস্থানকারীর কেউই বাজেটের কোনো একটি অংশ সম্পর্কেও ধারণা রাখে না। শুধু রাজনৈতিক আনুগত্য থেকে স্ব-স্ব মত প্রকাশ করে থাকে। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত সমর্থন ও বিরোধিতার অবসানকল্পে ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে প্রতিবছর সরকারি বাজেট উপস্থাপিত হওয়ার আগেই একটি যৌক্তিক ‘বিকল্প বাজেট’ প্রস্তাব বা উপস্থাপন করে আসছে। এটি এক ধরনের ছায়া বাজেট। এ ধারাবাহিকতায় গত ২২ মে অর্থনীতি সমিতি তাদের ৮ম বিকল্প বাজেট দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করেছে।

বিকল্প বাজেটটি উপস্থাপন করেন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত। ঢাকা কেন্দ্র থেকে ভার্চুয়ালি প্রচারিত অনুষ্ঠানটিতে দেশের ৬৪টি জেলা, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, একাধিক কলেজ ও ১০৭টি উপজেলার প্রায় ৫ হাজার দর্শক-শ্রোতা অংশ নেন। ২৫০ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত এ বিকল্প বাজেটকে এই ক্ষুদ্র পরিসরে তুলে ধরতে গেলে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ব্যত্যয় ঘটার ঝুঁকি থেকে যায়। তারপরও এর কিছুটা পাঠকসমাজে তুলে ধরার জন্য ‘অতি সাহসী’ হওয়ার বিকল্প ছিল না।

অর্থনীতি সমিতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য যে বিকল্প বাজেট উপস্থাপন করেছে, তার পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয় বাবদ ধরা হয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ৩৬ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের বাজেটের প্রায় ৩.৪০ গুণ। অধ্যাপক বারকাত প্রণীত ও উপস্থাপিত এ বাজেটের প্রায়োগিক সম্ভাবনার চেয়ে দর্শন ভিত্তিটি অধিকতর গুরুত্ব বহন করে। সমিতি মনে করে, বাংলাদেশের বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে আমাদের পবিত্র সংবিধান এবং তাতে উল্লিখিত সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকারের চিন্তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনাই ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার। আমার মনে হয়, অধ্যাপক বারকাত সেদিকটির প্রতি যথাযথ সম্মান দেখিয়ে বাজেট প্রণয়নে আত্মপ্রত্যয়ী হয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন