কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পদ্মা সেতু শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রত্যয়ের ফসল

আজ থেকে কয়েক বছর আগে পদ্মা সেতুর কার্যক্রম শুরু হওয়ার ঠিক প্রাক্কালে কল্পিত দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক যখন পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের সিদ্ধান্ত বাতিল করে সেই সময় বিশ্বব্যাংক তাদের সিদ্ধান্তের পক্ষে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে মর্মে পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত প্রদান করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সেতুর কার্যক্রম যখন শুরুই হয়নি এবং কোনো অর্থই খরচ হয়নি সে অবস্থায় দুর্নীতি কীভাবে হতে পারে সেই বিষয়টি সবার বোধগম্য ছিল না। পত্রিকান্তরে যা জানা গিয়েছিল তাহলো বিশ্বব্যাংকের হাতে একটি ডায়েরির পাতা ছিল যে পাতাটি তারা সরকারের কাছে এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে হস্তান্তরের মাধ্যমে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে এ বিষয়টি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছিল।

একই সাথে সেই সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করে এ বিষয়টিতে ব্যবস্থা গ্রহণের চাপ দিয়েছিল, যা সেই সময় পত্রিকার মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল। এমনকি সেই বিষয়টি সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে বলার চেষ্টা করা হয়েছিল সেই সময়। বিশ্বব্যাংকের ধারণা ছিল এ ধরনের একটি অনৈতিক চাপ সরকারের ওপর প্রয়োগ করা হলে সরকার তাদের সব শর্ত মেনে নিয়ে তাদের কথা মতো কাজ করবে।

সেই সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা- খুব দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি কোনো কল্পিত দুর্নীতির অভিযোগের স্বীকৃতি প্রদান করেননি। তিনি বিশ্বব্যাংককে বারবার আহ্বান জানিয়েছিলেন তাদের অভিযোগের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করার জন্য। তিনি দীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি সেই সব ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন যদি বিশ্বব্যাংক তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করতে পারে। বিশ্বব্যাংকের সেই কল্পিত দুর্নীতির অভিযোগ পরে আদালতের মাধ্যমে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু বিশ্বব্যাংক ইতোমধ্যে তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন