কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মসলার দামও বাড়তির দিকে

পাইকারি মোকাম খাতুনগঞ্জের মসলা ব্যবসায়ী ফারুক আহমদ ১০ দিন আগেও এলাচি বিক্রি করেছেন প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৩৭৫ টাকায়। এখন নিত্যপ্রয়োজনীয় এই মসলা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকা দরে। আমদানিকারক ফারুক আহমদ জানালেন, শুধু এলাচি নয়, দাম বেড়েছে জিরা, লবঙ্গ, মৌরি, দারুচিনি এবং গোলমরিচেরও। ১০ দিনের ব্যবধানে প্রতিটি মসলায় ২০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে।

পবিত্র ঈদুল আজহার আগে প্রতিবছর গরমমসলার চাহিদা বেশি থাকে। পাইকারি থেকে খুচরা বাজার—সবখানেই বেচাকেনা বেশি হয়। দামও বেড়ে যায় অনেক সময়। তবে পাইকারি ও খুচরা বাজারে এখনো ঈদের বেচাকেনা শুরু হয়নি। এবার দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিশ্ববাজারে ডলারের দাম বেড়েছে। ২৩ মে সর্বশেষ বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমিয়েছে। প্রতি মার্কিন ডলারের বিনিময় মূল্য ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। ডলারের বিনিময় মূল্য বাড়ার কারণেই এখন মসলার দাম বেশি গুনতে হচ্ছে। এ ছাড়া জাহাজভাড়া থেকে শুরু করে সব ধরনের খরচও বেশি পড়ছে।

পাইকারি ব্যবসায়ী ফারুক আহমদ বলেন, এক মাস আগে দারুচিনি ও এলাচি আনতে এলসি খোলেন তিনি। ডলারপ্রতি খরচ হয় ৮৭ টাকা। গতকাল এলসির টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে ৯৫ দশমিক ৫০ টাকা করে খরচ হয়েছে। ডলারের এই বাড়তি দামের কারণে মসলার দামও বেড়ে গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন