কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বকীয় উজ্জ্বলতায় ভাস্বর

আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরীর ব্যাপ্তি, সৃষ্টি কীভাবে বিশ্নেষণ করব; তাঁকে কীভাবে নির্ণয়ইবা করব একজন ব্যক্তি আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী তাঁর জীবনের গণ্ডি ছাড়িয়ে আমাদের জাতীয় জীবনের অক্ষয় অধ্যায় হয়ে ওঠেন আপন কর্ম ও সৃষ্টিগুণে। তাঁর ব্যাপকত্ব, বিশালত্ব; তাঁর সৃষ্টি, তাঁর কর্ম; তাঁর অক্লান্ত প্রয়াস- এসব কোনো কিছুই সহজে কিংবা ছোট্ট পরিসরে বিশ্নেষণ করে শেষ করার মতো নয়। গতকাল দুপুরে যখন খবর পেলাম- তিনি আর আমাদের মাঝে নেই; মনে হলো, একটা স্তম্ভ ধসে পড়েছে। কিন্তু সান্ত্বনা এখানেই- তিনি আমাদের মাঝে অমর হয়ে থাকবেন তাঁর কর্ম ও সৃষ্টিগুণে।

সাংবাদিক হিসেবে দেশে-বিদেশে তাঁর খ্যাতির সীমানা বিস্তৃত হলেও ছাত্রজীবনেই সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় শুরু হয় তাঁর পরিভ্রমণ। বাঙালি জাতির এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে তিনি নিজেকে প্রকাশ করেন অন্যভাবে এবং ওই প্রকাশই তাঁর অনেক সৃষ্টিকর্মের মাঝেও একটি নির্দিষ্ট কর্মের জন্য তাঁকে অমর করে রাখবে। বায়ান্নর ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে রচিত তাঁর কবিতা, পরে যেটি সুরারোপিত হয়ে 'একুশের গান' হিসেবে খ্যাতি পায়; এর বিস্তার আজ বিশ্বের দেশে দেশে। কারণ আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে বিশ্বের দেশে দেশে পালিত হয় এবং এই গানটি গীত হয়। এ জন্যই তিনি বাঙালির ইতিহাসে অক্ষয় অধ্যায় এবং এখন তা আরও বিস্তৃত পরিসরে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন