কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তেলের দামের দীর্ঘ লাফ ভোক্তার দীর্ঘশ্বাস

বাজারের প্রধান অংশীদার নাকি ভোক্তা? ভোক্তারা কেনেন বলেই তো বেচাকেনা জমজমাট হয়, ব্যবসায় সমৃদ্ধি আসে। কিন্তু বাংলাদেশে ভোক্তা এবং ভুক্তভোগী শব্দ দুটো এত কাছাকাছি যে তাদের আলাদা করা যায় না। দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে তাদের কোনো মতামত কোনো ক্ষেত্রেই নেওয়া হয় না। সে রকমই তেল কিনে খান যারা তাদের কোনো মতামত নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেনি কেউ। সংখ্যায় তারা ৪ কোটি পরিবার কিন্তু কী এসে যায় তাতে? তেল যারা আমদানি করেন, পরিশোধন এবং বিপণন করেন তারাই তো দেশের হর্তাকর্তা। তাদের সর্বোচ্চ মহাজনদের সর্বোচ্চ সংখ্যা ৫ থেকে ৭ জন এবং তাদের হাতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা। তারা সিদ্ধান্ত নেবেন কত দামে বিক্রি করলে তাদের সর্বোচ্চ লাভ এবং সর্বনি¤œ ঝুঁকি থাকে। পুঁজিবাদী বাজার অর্থনীতিতে সরকার সম্পর্কে বলা হয় সরকার কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে কাজ করবে না, শুধু সহায়তা করবে মাত্র। তবে কাকে সহায়তা করবে সে প্রশ্ন করার মতো বোকামি নিশ্চয়ই কারও করা উচিত হবে না।

বিশ্ববাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ছে চড়চড়িয়ে, ফলে দেশে তো বসে থাকা যায় না। জনগণের স্বার্থে দেশে কোনো জিনিসের দাম বাড়ানোর কথা বলা যাবে না, তাই বলতে হয় মূল্য সমন্বয় করতে হবে। ভোক্তারা হাড়ে হাড়ে বোঝেন সমন্বয় কাকে বলে। তেলের মূল্য সমন্বয়ের বিষয়ে বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে মিলমালিকরা বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে ভোক্তা অধিকার রক্ষার বিষয়ে যারা কাজ করছেন তাদের কোনো প্রতিনিধিকে ডাকার প্রয়োজনবোধ করা হয়েছিল কি না তা জানা যায়নি।  বৈঠক শেষে ভোজ্য তেল পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় এবং বিদ্যুৎ গতিতে সারা দেশে তা কার্যকর শুরু হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন