কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থনৈতিক যুদ্ধের অধুনা কৌশল

যুদ্ধের সময় অর্থনৈতিক অস্ত্র প্রয়োগের ইতিহাস পুরনো। কিন্তু বিশ্বায়ন ও আন্তঃসীমান্ত সরবরাহ শৃঙ্খলের উত্থান অহিংস এ যুদ্ধাস্ত্রকে অপ্রত্যাশিতভাবে শক্তিশালী করে তুলেছে। অর্থনৈতিক কিংবা আর্থিক নিষেধাজ্ঞাগুলো হয়তো কামানের গোলার মতো তাত্ক্ষণিকভাবে আঘাত হানে না, কিন্তু এগুলোর পরবর্তী প্রভাব অনেক বেশি ধ্বংসাত্মক ও ভয়ংকর।

বিশ্বায়নের এ পৃথিবীতে অর্থনৈতিক যুদ্ধ কথাটি এতটাই সুশীল শব্দ যে এখনো আমরা পুরোপুরি এর মর্মার্থ উপলব্ধি করতে এবং তা নিয়ন্ত্রণে নীতি-নিয়ম চালু করতে সক্ষম হইনি। শাস্তিমূলক অর্থনৈতিক অস্ত্রের কোনো সু-সংজ্ঞায়িত তালিকা নেই, যার মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ক্ষতির মাত্রা অনুমান করা যায়।

সুতরাং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যখন ইউক্রেন আক্রমণ করেন, পশ্চিমা নীতিনির্ধারকদের সামনে হঠাৎ অপ্রত্যাশিত এক পরিস্থিতি উপস্থিত হয়। যার জন্য তারা মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন এবং তাদের ন্যাটো জোটের মিত্ররা পুতিনকে নিয়ন্ত্রণ ও দমনে পারমাণবিক যুদ্ধের পথে না হেঁটে বরং একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। তবে পশ্চিমা সরকারগুলো তাদের প্রয়োগকৃত অর্থনৈতিক সরঞ্জামগুলোর কার্যকারিতা বিশ্লেষণের জন্য লভ্য তথ্য-উপাত্ত ব্যবহারবিষয়ক বিশাল কর্মযজ্ঞের মুখোমুখি। এ অবস্থায় আমি মনে করি, পরাশক্তিগুলোর মধ্যে বড় ধরনের সংঘাত শুরুর আগেই বিশ্বের জন্য অর্থনৈতিক যুদ্ধবিষয়ক নীতি-নিয়ম প্রবর্তন জরুরি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন