কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে বিপদে পড়তে যাচ্ছে সুন্দরবন

সুন্দরবনের জন্য নতুন মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে স্থানীয় জেলে ও কিছু সিন্ডিকেট। মাছ শিকারে তারা ব্যবহার করছে বিষ। অভিযানেও বন্ধ হচ্ছে না এ চক্রের কর্মকাণ্ড। যে কারণে মাছশূন্য হতে চলেছে সুন্দরবনের নদী ও খাল।

বিষের কারণে মাছের সঙ্গে মরছে অন্য জলজ প্রাণীও। খালের বিষ মিশছে নদীর পানিতে। অনিয়ন্ত্রিত বিষের দাপটে মাছের প্রজনন ও উৎপাদনও বিঘ্নিত হচ্ছে। সবমিলিয়ে হুমকিতে পড়েছে ম্যানগ্রোভ এই বনের বাস্তুসংস্থান।

কয়েকটি সিন্ডিকেটের সহযোগিতায় জেলেরা বিষ প্রয়োগ করে মাছ শিকার করছে দেদার। এতে মানুষ খাচ্ছে বিষযুক্ত মাছ। বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকিও।

র‌্যাব-৬ এর পরিচালক লে. কর্নেল মুহাম্মদ মোসতাক আহমদ বলেন, সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় শুধু এক প্রকার মাছের ক্ষতি হচ্ছে না, সব মাছই ধ্বংস হচ্ছে। পাশাপাশি বন ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।

বিষ দিয়ে মাছ শিকারের প্রবণতা শূন্যের কোঠায় আনতে কঠোর অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে র‌্যাব। একই সঙ্গে জেলেদের মহাজন ও সিন্ডিকেট চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।

চিকিৎসকদের মতে, বিষক্রিয়ায় মারা যাওয়া মাছ খেলে মানুষের কিডনি ও লিভারে জটিলতা দেখা দিতে পারে। বিষয়টি জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।

খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বলেন, এখানকার বিস্তৃত নদীতে রয়েছে ৪৭৫টি বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। প্রতিবছর কোটি কোটি টাকার মাছ বিষপ্রয়োগে মারা হচ্ছে।

 ‘এছাড়া বিষ প্রয়োগকৃত পানি পান করে বাঘ, হরিণসহ বনের নানা প্রাণীও রোগাক্রান্ত হচ্ছে। সুন্দরবনে সরাসরি অভিযানের অনুমতি না থাকায় মৎস্য বিভাগ অভিযানেও যেতে পারছে না।’

তিনি আরও বলেন, সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ শিকার বন্ধে আইন প্রয়োগের পাশাপাশি এর ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন