রমজানে ক্ষুধা ও অবসাদ নিয়ন্ত্রণের ৭ উপায়

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৪ এপ্রিল ২০২২, ১৪:১৫

রমজানে ক্ষুধা ও অবসাদ নিয়ন্ত্রণ করার কিছু ব্যবহারিক নিয়ম রয়েছে। এখানে এরকম সাতটি নিয়ম উল্লেখ করা হলো -


১. পর্যাপ্ত ঘুম


খুব বেশি ঘুম এবং খুব কম ঘুম দুটোই শরীরে অবসাদ আনয়ন করে। রমজানকে কেন্দ্র করে কার্যকরী ঘুমের রুটিন তৈরি করে নিতে হবে। গবেষণায় উঠে এসেছে, মানুষ কত সময় ঘুমায়- এর চেয়ে কত ভালোভাবে ঘুমায়, তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। 


তারাবি নামাজের পর অযথা সময় নষ্ট না করে খুব দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে হবে; যাতে করে সেহরির সময় সতেজভাবে জাগ্রত হওয়া যায়। জোহরের পর সামান্য সময় ঘুমিয়ে নেয়াও এক্ষেত্রে ভালো কাজ দেয়।


২. শরীরচর্চা


ক্ষুধার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে রেখে শরীরে সতেজভাব নিয়ে আসার ক্ষেত্রে শরীরচর্চা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শরীরচর্চার মাধ্যমে আমরা ঘনঘন গভীরভাবে শ্বাস গ্রহণ করি। ফলে শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ এনার্জি উৎপন্ন হয়। 
অনেকে মনে করেন, কষ্টসাধ্য ব্যায়ামকেই কেবল শরীরচর্চা বলা হয়। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। সামান্য হাঁটাহাঁটি করাও শরীরচর্চার অন্তর্ভুক্ত। সেহরি শেষ করার পর কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলে দিনের বাকিটা সময় শরীরে সক্রিয়তা ও বল পাওয়া যায়। 


৩. ক্ষুধা ও অবসাদগ্রস্ততা থেকে মনোযোগ সরিয়ে রাখা


মানুষের মন একটি বিস্ময়কর যন্ত্র। এটি চাইলে সবকিছু উপেক্ষা করে মানুষকে সারাদিন একটি বিষয় নিয়ে ব্যস্ত রাখতে পারে। একই পরিবেশে কেউ গভীর মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে পারে, আবার কেউ কোলাহল ও আওয়াজের কারণে পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারে না। এ সবই মনের কারসাজি। 


ক্ষুধা ও অবসাদের ক্ষেত্রেও একই কথা। চাইলেই আমরা ক্ষুধা ও অবসাদগ্রস্ততা থেকে মনোযোগ সরিয়ে রেখে এ দুটির অনুভূতি থেকে নিজেদের মুক্ত রাখতে পারি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও