কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাইডেনের লাল বাতি, পুতিনের বাংকার আর জেলেনস্কির শেষ উপায়

বাইডেন মাত্রই লাল বাতি জ্বালিয়ে দিলেন। পারমাণবিক যুদ্ধ এখন সম্ভাবনা নয়, হাজির হওয়া বাস্তবতা। ইউক্রেনের মাটিকে নরম ভেবে রাশিয়া যে ভুল করেছে, যুক্তরাষ্ট্রও সেই ভুল করছে পুতিনের সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুমকি দিয়ে। যখন তুরস্কে ইউক্রেন আর রাশিয়ার কর্মকর্তারা কঠিন ও দুর্লভ আপসরফার জন্য পথ হাতড়াচ্ছেন, তখন আলোচনা ভেস্তে দেওয়ার জন্য যা করা দরকার, যুক্তরাষ্ট্র সেটাই করছে। সব দেখেশুনে তাই প্রশ্ন জাগছে, ইউক্রেন যুদ্ধটা কার বেশি দরকার? পুতিনের, জেলেনস্কির, নাকি জো বাইডেনের?

মার্কিন প্রেসিডেন্ট পোল্যান্ডে গিয়ে দুটি হাই ভোল্টেজ কথা বললেন। পুতিনকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ হিসেবে বিচারের কথা তুললেন, আর বললেন মস্কোয় ‘রেজিম চেঞ্জে’র কথা। মনে পড়ে চিলিতে সালভাদর আয়েন্দের জনপ্রিয় সরকারকে রক্তাক্ত ক্যুর মাধ্যমে হত্যা করার কথা। মনে পড়ে ব্রাজিলের গণমুখী প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভাকে জেলে পুরে মার্কিন বশংবদ বলসোনারোকে ক্ষমতায় আনার কথা। সম্প্রতি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমরান খান অভিযোগ তুলেছেন, বিরোধীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তাঁর সরকারের পতন ঘটাতে চাইছে। পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং যুক্তরাষ্ট্রের কথামতো রাশিয়ার প্রতিবাদ না করার শাস্তি দিতে চাইছে ইত্যাদি। তাই বাইডেনের এই চরমপন্থী কথাকে হালকাভাবে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। আবার গুরুত্ব দিয়ে নেওয়াও যাচ্ছে না।

বাইডেন প্রায়ই ভুলভাল বকে থাকেন। একবার মঞ্চে স্ত্রীর বদলে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হারিসকে ফার্স্ট লেডি ডেকে বসলেন। আরেকবার বোনকে স্ত্রীর জায়গায় বসালেন। আরেকবার তো নির্বাচনী প্রচারণায় প্রধান প্রতিপক্ষের নামটাই (ডোনাল্ড ট্রাম্প) তিনি ভুলে যান।

হালকা চালেই বলুন আর গম্ভীরভাবেই বলুন, দুনিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের হুমকিকে পুতিন ধরে বসেছেন। ডেইলি মেইলের খবর: পুতিন সাইবেরিয়ায়, তাঁর প্রতিরক্ষামন্ত্রী উরাল পর্বতমালার বাংকারে আশ্রয় নিয়েছেন। খবরটা রাশিয়াই ফাঁস হতে দিয়েছে, যাতে ইউরোপ পরিস্থিতির গুরুত্বটা বুঝতে পারে। ২৩ ফেব্রুয়ারি জারি করা পারমাণবিক সতর্কতা এখনো বহাল রেখেছে রাশিয়া। ১৯ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া তার ব্যালিস্টিক মিসাইল বাহিনীর পূর্ণ মহড়া করেছে। ওয়াশিংটন তা-ও বুঝতে চাইছে না। পুতিন বারবার বলেছেন, অস্তিত্বের হুমকি ঠেকাতে তিনি যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত। ইউক্রেনে রাশিয়া সর্বশক্তি নিয়োগ করেনি ওয়াশিংটনকে এটাই বোঝাতে যে ইউক্রেন হলো মহড়া, বড় যুদ্ধ সামনে আছে, যদি ন্যাটো পিছু না হঠে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন