কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউক্রেন সংকটের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তি জরুরি

ইউক্রেনের ওপর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সশস্ত্র হামলার বিষয়টি গত এক মাসে অত্যন্ত সাফল্যজনকভাবে একটি সরব আন্তর্জাতিক ইস্যুতে পরিণত করেছেন আক্রান্ত দেশের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। এর পেছনে যথারীতি অত্যন্ত সক্রিয় রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নেতৃত্বে জেলেনস্কিকে সে ক্ষেত্রে সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমা (ইউরোপ) সরকারগুলো। পশ্চিমা বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের জনপ্রতিনিধিদের ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে এত দিন একের পর এক ভাষণ দিয়ে গেছেন টি-শার্ট পরা জেলেনস্কি।

এতে সামরিক সরঞ্জাম সাহায্যের তাগিদ থেকে শুরু করে ইউক্রেনের আকাশকে ‘নো ফ্লাই জোন’ ঘোষণার আহবান জানিয়েছেন তিনি। অথচ পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নয় তাঁর দেশ। জেলেনস্কি তাঁর বক্তব্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বারবার ‘বিশ্বনেতা’ বলে উল্লেখ করে পশ্চিমাদের কাছে যুদ্ধবিমান ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও চেয়েছেন।

আবার চলমান যুদ্ধ থামানো কিংবা শান্তি আলোচনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে বসারও আগ্রহ দেখিয়েছেন তিনি। কিন্তু সশস্ত্র সংঘর্ষ বন্ধ করার ব্যাপারে কতটা আন্তরিক ছিলেন জেলেনস্কি? তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেবশুত কাবুসুগ্লুর বর্ণনা অনুযায়ী বিগত চার সপ্তাহের মধ্যে কয়েকবার শান্তি আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে শর্ত পরিবর্তন করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। এতে চলমান সংঘর্ষ আরো দীর্ঘায়িত হয়েছে এবং এরই মধ্যে প্রায় দেড় কোটি মানুষ আশ্রয়হীন হয়েছে অথবা প্রতিবেশী দেশগুলোতে শরণার্থী হয়েছে। সে ক্ষেত্রে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন শুধু রুশ নেতা পুতিনকে ক্রমাগত বিভিন্ন হুমকি-ধমকিই দিয়ে গেছেন; কিন্তু দুই বিবদমান নেতাকে এক টেবিলে বসাতে পারেননি। সে কারণে বিশ্বব্যাপী উদ্বিগ্ন মানুষ এখন বাইডেনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দিহান।

বিশ্বের পরাশক্তির অন্যতম প্রধান নেতা বাইডেন ব্রাসেলসে ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের বৈঠক ডাকতে বলেছেন এবং এর পাশাপাশি আলোচনা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন শিল্পসমৃদ্ধ দেশগুলোর সংগঠন জি-৭-এর প্রধানদের সঙ্গে। এরই মধ্যে তিনি ইউক্রেনের জন্য অর্থ ও সামরিক সাহায্য দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন। ওয়াকিফহাল মহলের অনেকের ধারণা, বাইডেন পূর্ব ইউরোপীয় দুটি দেশের মধ্যে চলমান বর্তমান সংঘর্ষকে দীর্ঘায়িত করতে চান। সে কারণেই তিনি ইউক্রেনের প্রতিবেশী ন্যাটো সদস্য দেশ পোল্যান্ড সফর এবং ন্যাটোর পূর্ব ইউরোপীয় প্রান্তিক দেশগুলোর সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ পরিস্থিতির মধ্যে রাশিয়া ঘোষণা দিয়েছে, যেকোনো কারণে তাদের অস্তিত্ব সংকটাপন্ন হলে তারা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন