কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাষ্ট্রপতি হওয়ার ইচ্ছা ছিল হতে পারিনি, দুঃখ নেই

কীর্তিমান রাজনীতিবিদ, বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী, সফল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা-সংগ্রাম থেকে শুরু করে বাঙালির প্রতিটি অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। স্বাধীনতার পর দেশ গঠনের কাজেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। কখনও প্রশাসনের কর্মকর্তা, আবার কখনও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী হয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে অনন্য অবদান রেখেছেন। রাষ্ট্রচিন্তক, কূটনীতিক ও প্রাজ্ঞ এই ব্যক্তি গতকাল বৃহস্পতিবার সমকালের মুখোমুখি হয়েছিলেন। রাষ্ট্র-সমাজ, অর্থনীতি, সমাজনীতি- নানা বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি। ৮৮ বছর বয়সেও নিজের কাজ করার চেষ্টা করেন। কণ্ঠে জড়তা থাকলেও তার কথা বুঝতে তেমন কষ্ট হয় না।

বিকেল ৪টার দিকে সিলেটের ধোপাদীঘিরপাড় হাফিজ কমপ্লেক্সে তার বাড়িতে যাওয়ার পর দেখা যায়- তিনি শুয়ে আছেন সোফায়। মাঝেমধ্যে তার দিকে খেয়াল রাখছেন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা বাচ্চু মিয়া এবং ছাত্রলীগ নেতা জনি। তাকে দেখতে আসেন অনেক স্বজন। কেউ কেউ চুপি চুপি দেখে চলে যান। সন্ধ্যা ৭টার দিকে তার ঘুম ভাঙে। বাচ্চু মিয়া তাকে সোফায় বসান। স্বভাবসুলভ হাসি দিয়ে জানতে চান, কেমন আছেন? তারপরই শুরু আলাপচারিতা। বাচ্চু মিয়া জানিয়ে দিলেন, তারা আপনার সাক্ষাৎকার নিতে এসেছেন। এরপরই হাসিমুখে বেশ কিছু সময় একান্তে কথা বলেন।

কেমন আছেন?- জানতে চাইলেই বলেন, আল্লাহতায়ালা অনেকটা ভালো রেখেছেন। ৮৮ বছর অনেক লম্বা সময়। এই সময়ে বেঁচে আছি, এটাও একটা বড় প্রাপ্তি। রোগ-শোক থাকবেই। তারপরও অনেকটা ভালো আছি। মন্ত্রী থাকাকালে সরকারের কেমন সহযোগিতা পেয়েছেন- এমন প্রশ্নে বলেন, সর্বাত্মক সহযোগিতা পেয়েছি। শেখ হাসিনা আমার উন্নয়নের একটা বড় শক্তি। যে শাসন করে, তার সঙ্গে সম্পর্ক মধুর না হলে কাজ করা কঠিন। আমি সেদিক দিয়ে অনেকটা 'সাকসেসফুল'।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন