কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভাঙা-গড়ায় অপচয় ৬২ লাখ

নিম্নমানের উপকরণ ও সঠিক মালামাল ব্যবহার না করায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ কাজ হওয়ার পর গাজীপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১১২টি ঘর ভেঙে ফেলা হয়েছে। ঘরগুলো আংশিক নির্মাণ ও পরে নতুন শ্রমিক নিয়োগ করে ভাঙার কাজে প্রকল্পের প্রায় ৬২ লাখ টাকা অপচয় হয়েছে। ভেঙে ফেলা ঘরগুলো আবার নির্মাণ করা হবে।

ঘরগুলো আংশিক নির্মাণ করা হয়েছিল গাজীপুর সদরের বাড়িয়া, পিরুজালী, ভাওয়াল মির্জাপুর ও সিটি করপোরেশনের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তিনটি স্থানে। মুজিব বর্ষ ও উপলক্ষে এসব এলাকায় মোট ১৬০টি ঘর নির্মাণের কথা। গত ডিসেম্বরে শুরু হওয়া কাজ আগামী জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল।

ঘরগুলো নির্মাণের দায়িত্বে ছিলেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম সাদিক তানভীর। তাঁর নির্দেশেই গত চার থেকে পাঁচ দিনে ১১২টি ঘর ভাঙা হয়েছে।

এস এম সাদিক তানভীর বলেন, নিম্নমানের কাজ করায় ঘরগুলো ভেঙে ফেলে নতুন শ্রমিক নিয়োগ করে আবার কাজ করা হচ্ছে। এখন প্রয়োজনীয় মালামাল কেনার সময় ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া হবে। অনেক মালামাল একসঙ্গে কেনা হবে। তখন দাম কিছুটা সাশ্রয় হবে।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ঘরগুলো ভাঙার জন্য কোথাও ঘরপ্রতি তিন হাজার আবার কোথাও পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঘর নির্মাণের অগ্রগতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে পাঠানো হয়। প্রতিবেদনে চলমান কাজ ২০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। একটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ রয়েছে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা। ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে থাকলে প্রতিটি ঘরে খরচ হয়েছে ৫২ হাজার ৯০০ টাকা। তাতে ভেঙে ফেলা ১১২টি ঘরের মোট ব্যয় হয়েছে ৫৯ লাখ ২৪ হাজার ৮০০ টাকা। এ ছাড়া এই ঘরগুলো ভেঙে ফেলায় শ্রমিকদের জন্য খরচ হয়েছে ঘরপ্রতি গড়ে ৩ হাজার টাকা। সে হিসাবে ১১২টি ঘর ভাঙার কাজে মোট ব্যয় হয়েছে ৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। মোট অপচয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬২ লাখ ৬০ হাজার ৮০০ টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন