কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কোন দিকে গড়াচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ

কৃষ্ণ সাগরের তীরে ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর ওভেসা ও মারিওপোলের নিয়ন্ত্রণ হাতে নেওয়ার পাশাপাশি রাজধানী কিয়েভ দখল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে রাশিয়া। কিন্তু ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় (অর্থডক্স ক্রিশ্চিয়ানিটি) কারণে কিয়েভ দখলে যাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ন্যূনতম পর্যায়ে রাখা যায়, সেদিকেই রাশিয়ার লক্ষ্য। হাজার বছরের পুরনো নগরী কিয়েভ একসময় ছিল রুশ সাম্রাজ্যের অখণ্ডিত রাজধানী। সে কারণেই ঐতিহাসিকরা বলেছেন, ‘কিয়েভান রুশ’।

১১৬৯ সালে বহিঃশত্রুর আক্রমণে কিয়েভ পর্যায়ক্রমে সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হলে রুশ সাম্রাজ্যের রাজধানী স্থানান্তরিত হয়েছিল ভ্লাদিমিরে। এর আগে ১০ থেকে ১২ শতাব্দী ছিল কিয়েভের স্বর্ণযুগ (পূর্ব স্লাভিক সভ্যতা)। দীর্ঘ যুগের সেই ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টি-সংস্কৃতি রুশ কিংবা ইউক্রেনের অনেকে এখনো ভুলতে পারেনি। কিন্তু ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র হিসেবে ইউক্রেনের জন্ম হলে ক্রমে ক্রমে রাশিয়ার সঙ্গে তাদের দেখা দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংঘাত ও বিরোধিতা। ইউক্রেন স্বাধীন হলেও রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন এখনো মনে করেন, এ দুটি দেশের পারস্পরিক স্বার্থ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার প্রশ্নগুলো এক ও অভিন্ন। ধারাবাহিক পশ্চিমা কূটকৌশল ও ষড়যন্ত্রের কাছে তা যেন বিপন্ন না হয়।

এ অবস্থায় ইউক্রেনে রুশ সেনার ধীর ও সমস্যাসংকুল অথচ পরিকল্পিত আক্রমণের মুখে পশ্চিমা শক্তি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কিকে কিয়েভ থেকে পোল্যান্ড সীমান্তের কোথাও সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে বলে জানা গেছে। তাদের উদ্দেশ্য ইউক্রেনের বিভিন্ন অংশে বিপর্যয়ের পর জেলেনস্কির নেতৃত্বে একটি প্রবাসী সরকার গঠন করে চলমান প্রতিরোধ সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এ ক্ষেত্রে সম্ভবত একটি দীর্ঘস্থায়ী গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা ইউরোপীয় দেশগুলো বিশাল অঙ্কের অর্থছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রচলিত সামরিক অস্ত্রশস্ত্রের সঙ্গে ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দেওয়ারও পরিকল্পনা করেছে তারা। ন্যাটোভুক্ত পোল্যান্ড থেকে তা সরবরাহ করা হতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এর মধ্যে ইউক্রেনের বিমানঘাঁটির ওপর আক্রমণ চালিয়েছে রাশিয়া। সে ক্ষেত্রে কোথা থেকে বিমান হামলা পরিচালনা করবে ইউক্রেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন