কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সেই মার্চ আর এই মার্চ

প্রতি বছরই মার্চ মাস আসে। তবে সব বছরের সব মার্চ এক রকম নয়। বিশেষ করে ১৯৭১ সালের পর থেকে বাঙালির জীবনে মার্চ আসে এক জাগরণের বাণী নিয়ে। ঐক্য এবং পরিবর্তনের দমকা হাওয়া বয়েছিল একাত্তরের মার্চে। ১৯৭১ সালের মার্চের প্রথম দিনটিই যে অমন আগুনের ফুলকি ছড়াবে সেটা কি কেউ ভেবেছিল? দু

পুরে জানা যায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা হয়েছে। অধিবেশন স্থগিত হওয়া মানে সত্তরের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর বিলম্বিত করা। শাসকগোষ্ঠীর বদমতলব বুঝতে বেগ পেতে হয়নি বাঙালি জাতির। ততদিনে বাঙালি কাতারবন্দি হয়েছে শেখ মুজিবের পেছনে। অধিকার ও মর্যাদা আদায়ের সংগ্রামে আর ছাড় নয়। নেতা ঘোষণা দেওয়ার আগেই জনতা স্লোগান তুলেছে, ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো বাংলাদেশ স্বাধীন করো’।

অধিবেশন স্থগিত হওয়ার প্রতিবাদে মানুষ রাজপথে নেমে আসে। বঙ্গবন্ধু শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। কিন্তু পরিস্থিতি শান্ত থাকে না। শহর থেকে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে উত্তাপ। বিক্ষুব্ধ মানুষের মিছিলে গুলি চলে। মৃত্যুর তালিকা লম্বা হতে থাকে। স্বতঃস্ফূর্ত ধর্মঘট চলতে থাকে। জনতার সাগরে উর্মি জাগলে তা কি আর বালির বাঁধ দিয়ে রোধ করা যায়?

মার্চের প্রথম দিন থেকে ষষ্ঠ দিন পর্যন্ত এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, গোঁজামিল দিয়ে আর সামাল দেওয়া যাবে না পরিস্থিতি। ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে আওয়ামী লীগের জনসভায় বঙ্গবন্ধু ভাষণ দেবেন, গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দেবেন ওই জনসভা থেকে – এটা প্রচার হয়ে যায় সারাদেশে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন