কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নির্দয় রসিকতা করবেন না প্লিজ

‘কৃত্রিম সংকট’ শব্দটি আমাদের কাছে নতুন নয় মোটেই। কয়েকদিন পর পরই এর বাস্তবতা হাড়ে হাড়ে টের পেতে হয় দেশবাসীকে, বিশেষ করে সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মানুষকে- যাদের নিত্যদিনের সংসারে নুন আনতে পান্তা ফোরায়। চালের কৃত্রিম সংকট, ভোজ্যতেলের কৃত্রিম সংকট, রমজানে ছোলার কৃত্রিম সংকট, ঈদ সামনে করে মসলার কৃত্রিম সংকট- সংকটের শেষ নেই। সংকটই যেন এই সমাজ-রাষ্ট্রের বাস্তবতা ও সাধারণ মানুষের নিয়তি। এত সংকটের দেশে যে বা যারা কৃত্রিম সংকটের জন্য দায়ী কিংবা এমন পরিস্থিতির ক্ষেত্র তৈরিতে ক্রীড়নকের ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের কখনো কোনো প্রকার জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে বলে কস্মিনকালেও মনে পড়ে না- শাস্তি তো অনেক দূরের বাদ্যি-কল্পনারও অতীত। এই বাস্তবতায় কৃত্রিম সংকটের আগাছা যে প্রতিনিয়ত হেলেদুলে কেবলই মাথা তুলবেই, তা অনুমান করতে প্রণালিবদ্ধ কোনো গবেষণার প্রয়োজন নেই।

কয়েকদিন ধরে দেশবাসীকে ভোগান্তি দিচ্ছে ভোজ্যতেলের দাম। এটি কেন্দ্র করে যথারীতি কৃত্রিম সংকটও ঘটানো হয়েছে এবং হচ্ছে। ২ মার্চ আমাদের সময়ের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘চারদিকেই সয়াবিন তেলের হাহাকার। বাড়তি আমদানি খরচ ও সংকট দেখিয়ে দফায় দফায় দাম বৃদ্ধি করছেন ব্যবসায়ীরা। ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সর্বশেষ গত ৭ ফেব্রুয়ারি লিটারপ্রতি খোলা সয়াবিনে ৭ টাকা এবং বোতলজাতে ৮ টাকা দাম বৃদ্ধি করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ২০ দিন পার হতে না হতেই আবারও লিটারপ্রতি ১২ টাকা দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন