কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফাঁদে পড়া ইউক্রেন ও ছোট রাষ্ট্রের বিপদ-আপদ

দুজন ভ্লাদিমিরের মধ্যে লড়াই শুরু হয়েছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির (রুশ উচ্চারণে ভ্লাদিমির) জেলেনস্কি। কিন্তু প্রাণ যাচ্ছে সাধারণের। ন্যাটো বনাম রাশিয়া মুখোমুখি, মাঝখানে পিষ্ট হচ্ছে দুর্বল রাষ্ট্রের স্বাধীনতা। মার্কিন বিশ্বব্যবস্থায় চীন-রাশিয়া নিজেদের হিস্যা চায় বটে কিন্তু সেটা ছোট দেশগুলোকে ভাগ-বাঁটোয়ারা করার মাধ্যমে। ‘তৃতীয় দুনিয়া’র দর্শক থাকারও উপায় নেই, খেসারতের ভাগ দিতে হচ্ছে তাদেরই।

পুতিন সাবেক গোয়েন্দা আর জেলেনস্কি সাবেক সেলিব্রিটি কৌতুকাভিনেতা। এখানে কে ভালো কে খারাপ, সেই মানসাঙ্ক কষে কী লাভ? আসল বিষয় তো ছোট রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব। রাশিয়ার ভয়ে ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চেয়েছে, দেশের ন্যাটোকরণ চালিয়েছে। ন্যাটোর ভয়ে রাশিয়া ইউক্রেনকে নিরস্ত্র করতে যুদ্ধে নেমেছে। উভয়ের নিরাপত্তাভীতিই বাস্তব। কিন্তু যুদ্ধ বা আগ্রাসন কখনো বাস্তব নীতি হতে পারে না। তাই যুক্তরাষ্ট্র যখন সার্বিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান ও লিবিয়ায় হামলা চালায়; তখন আমরা মার্কিন যুক্তির চেয়ে বড় করে দেখি ওই সব আক্রান্ত দেশের মানুষের মৃত্যু, অর্থনীতির ধ্বংস এবং সার্বভৌমত্বের পতন। এসব দেখে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক রাষ্ট্রগুলো বিপন্ন বোধ করবে না? মানবতা বলে কিছু থেকে থাকলে, তা আহত হবে না? হবে। তেমনিভাবে ইউক্রেনের বিপক্ষে রুশদের যত যুক্তিই থাকুক, আগ্রাসন কখনো সমর্থন পেতে পারে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন