কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

স্বাধীনতা কাম্য, বিচ্ছিন্নতাবাদ নয়

যুগান্তর ড. মাহবুব উল্লাহ প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৯:৪৪

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের অবসানের পর দুই পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন গোটা পৃথিবীকে তাদের প্রভাবিত এলাকা হিসাবে ভাগ করে নেয়। গোটা ইউরোপ মহাদেশ বিভক্ত হয়ে পড়ে পশ্চিম ও পূর্ব ইউরোপে। পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলো সোভিয়েত প্রভাব বলয়ে অঙ্গীভূত হয়। যুগোস্লাভিয়া ও রোমানিয়া ব্যতিরেকে অন্যান্য পূর্ব ইউরোপীয় দেশ যেমন-পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, চেকোস্লোভাকিয়া, বুলগেরিয়া সরাসরি সোভিয়েত প্রভাব বলয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়। জার্মানিকে দুটি পৃথক রাষ্ট্রে বিভক্ত করা হয়। সাধারণ আলোচনায় এই রাষ্ট্র দুটিকে বলা হতো পশ্চিম জার্মানি ও পূর্ব জার্মানি।


আনুষ্ঠানিকভাবে পশ্চিম জার্মানির নাম ছিল ফেডারেল রিপাবলিক অফ জার্মানি এবং পশ্চিম জার্মানির নাম ছিল জার্মান ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক। বিখ্যাত জার্মান শহর বার্লিনকেও বিভক্ত করা হয়। পশ্চিম বার্লিন ফেডারেল রিপাবলিক অফ জার্মানির অন্তর্ভুক্ত হয় এবং পূর্ব বার্লিন জার্মান ডেমোক্রেটিক রিপাবলিকের নিয়ন্ত্রণভুক্ত হয়। যুগোস্লাভিয়ার নেতা মার্শাল টিটো ছিলেন একজন স্বাধীনচেতা ব্যক্তিত্ব। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তার নেতৃত্বে যুগোস্লাভিয়ায় পার্টিসান আর্মি হিটলারের আগ্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে সফলভাবে প্রতিরোধ চালিয়ে যায় এবং পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ হওয়া সত্ত্বেও সোভিয়েত প্রভাব বলয় থেকে যুগোস্লাভিয়াকে মুক্ত রাখতে সক্ষম হয়।


অন্যান্য পূর্ব ইউরোপীয় দেশ যুগোস্লাভিয়ার মতো জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সফল হয়নি। কারণ এসব দেশের কমিউনিস্ট পার্টিগুলো ছিল দুর্বল। ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে স্বকীয় শক্তিতে এরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়নি। এদেরকে সোভিয়েত রেড আর্মির ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। জার্মান দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত হওয়া সত্ত্বেও নিজ নিজ দেশে রাষ্ট্রক্ষমতা ধরে রাখার মতো হিম্মত এই পার্টিগুলোর ছিল না। এ কারণে এসব দেশে সোভিয়েত রেড আর্মি থেকে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও