কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আয় বৈষম্যের অব্যাহত বিরোধ

সমকাল ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৯:২৩

৯ ডিসেম্বর ২০২১ গণমাধ্যম সূত্রে প্যারিস স্কুল অব ইকোনমিকসের ওয়ার্ল্ড ইনইকুয়ালিটি ল্যাব কর্তৃক প্রকাশিত অসাম্য প্রতিবেদন 'ওয়ার্ল্ড ইনইকুয়ালিটি রিপোর্ট-২০২২' অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয়ের ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ মাত্র ১ শতাংশ মানুষের হাতেই কুক্ষিগত। বিপরীতে দরিদ্র-হতদরিদ্র-নিম্ন মধ্যবিত্ত-মধ্যবিত্তসহ ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর অংশ হচ্ছে মোট আয়ের ১৭ দশমিক ১ শতাংশ।


দারিদ্র্যের নিকটতম বৈষম্য অভিধায় ওই চিত্রে বাংলাদেশ আয় বৈষম্যের দেশ হিসেবে তুলনামূলক রূপ পরিগ্রহ করেছে। বিগত বছরের তুলনায় পরিসংখ্যানের খুব একটি তারতম্য না হলেও আশির দশক থেকে বাংলাদেশে আয় বৈষম্য বাড়ছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে করপূর্ব জাতীয় আয়ের ১১ দশমিক ৮ শতাংশ ১ শতাংশ মানুষের হাতে এবং নিচুতলার মানুষের হাতে ছিল সম্পদের ২০ শতাংশ। অর্থনীতিবিদদের মতে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকলেও দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে ধনীদের সংখ্যাও।


সাধারণত মাথাপিছু আয় কোনো দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন-অগ্রগতিকে নির্দেশিত করলেও এর যৌক্তিক আয় বণ্টনের আড়ালে বৈষম্যের যে অশুভ প্রেক্ষিত লুকিয়ে থাকে, তার সম্যক উপলব্ধিও প্রয়োজন। মূলত মাথাপিছু আয় কোনো নির্দিষ্ট দেশের ব্যক্তিপ্রতি আয়-উপার্জনের একটি সাধারণ পরিমাপ বটে। এটিকে অনেক ক্ষেত্রে দেশের মোট জনসংখ্যার গড় আয়ও বলা যায়। দেশের জনগণের ব্যক্তি গড় আয় নির্ধারণ ও জীবনযাত্রার মান নির্ণয়ে মাথাপিছু আয় প্রত্যয়টির প্রচলন বিশ্বস্বীকৃত।


২৬ ডিসেম্বর ২০২১ গণমাধ্যমে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রমতে, ব্যাংকে কোটি টাকার বেশি আমানত রেখেছে এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে খোলা হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৩৯টি। জুন ২০২১ শেষে কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা ছিল ৯৯ হাজার ৯১৮। অর্থাৎ তিন মাসে ব্যাংক ব্যবস্থায় নতুন কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে ৩২১ জন। ২০০৯ সালের জুন মাস পর্যন্ত এই সংখ্যা ছিল ২১ হাজার ৪৯২। সেই হিসাবে বিগত ১৩ বছরে নতুন কোটিপতির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৭৮ হাজার ৪২৬ জন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও