কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিনে স্বদেশী ভাষা, পুরে কি আশা?

কিন্তু সমস্যা হলো, সেই নারী স্প্যানিশ ছাড়া অন্য কোনো ভাষা বোঝেন না৷ আবার আমার কাজিনের বাসায় কেউ স্প্যানিশ ভাষা বোঝেন না৷ ভাষার এই দূরত্ব নিয়েই চলছিল তাদের প্রতিদিনের কাজ৷ কীভাবে? আমার কাজিন মোবাইলে ইংরেজিতে তার কথা লিখতেন৷ তারপর গুগল ট্রান্সলেটরে সেটি স্প্যানিশে অনুবাদ করে দিতো৷ এভাবেই তাদের যোগাযোগ৷ জরুরি কাজ হয়তো চলছিল৷ কিন্তু তাতে তাদের মধ্যে কোনো কার্যকর যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি৷ কারণ গুগল ট্রান্সলেটর যে হাস্যকর সব অনুবাদ করে তার অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই সবারই কমবেশি আছে৷ আর গুগল ট্রান্সলেটরের দোষই বা দেই কেন, যুগ যুগ এক ভাষার সাহিত্য আরেক ভাষায় অনুদিত হচ্ছে; তাতে কি কখনো মূল সাহিত্যের রসটা পাওয়া যায়?

মূক ও বধিররা ইশারা ভাষায় কথা বলে বটে৷ কিন্তু মানুষের সাথে মানুষের যোগাযোগ হয় ভাষায়৷ কে কোন ভাষায় কথা বলবেন, তা নির্ধারিত হয়; তিনি কোথায় জন্মেছেন, তার জাতীয়তা কী তার ওপর৷ আমরা কথায় কথায় বলি না- মাতৃভাষা৷ আসলে আমার মা যে ভাষায় কথা বলেন, আমি সে ভাষায়ই কথা বলবো৷ এটাই আমার মাতৃভাষা৷ বাংলাদেশে জন্ম নিলেও একজন চাকমা কিন্তু তার ভাষায় কথা বলতে শিখবে, বলবে৷ একটা কৌতুক বলি৷ সিলেটের এক লোক গেছে লন্ডনে৷ ফিরে এসে সবাইকে বলছে, কী কী দেখে এলো৷ তিনি বিস্ময়ের সঙ্গে বললেন, কী তাজ্জব, ছোট ছোট ছেলেমেয়েরাও ফরফর করে ইংরেজি বলছে৷ এটা তার কাছে বিস্ময়কর লেগেছে, কারণ তিনি ইংরেজি জানেন না৷ আবার যুক্তরাজ্যের শিশুদের কাছে ইংরেজি তার মায়ের ভাষা৷ ভাষা কিন্তু জ্ঞান নয়, জ্ঞান অর্জনের একটি বাহন মাত্র৷ একটি ভাষা কাজ চালানোর মত করে শিখতে মাস ছয়েক লাগে৷ আবার সারাজীবন তপস্যা করেও অনেকে নিজের মায়ের ভাষার আসল রূপের দেখা পান না

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন