কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চীনের ঋণ কি গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়ায়?

প্রায় দেড়শ বছর ধরে এক নম্বর অর্থনীতির দেশ হিসেবে বিশ্বজুড়ে দোর্দণ্ড প্রতাপ দেখিয়ে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে এগিয়ে আসতে শুরু করেছে চীন। চীনকে মনে করা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। শুধু বাণিজ্য নয়, রাজনীতি নিয়ন্ত্রণেও চীন এখন ভূমিকা রাখতে চায় বা রাখছে বলে মনে করা হয়।

ঋণসহায়তা দিয়ে চীন অনেক দেশকে নিজেদের প্রভাবে রাখতে চাইছে বলেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ছে চীন। ‘চীনা ঋণের ফাঁদ’ বলে একটি কথা এরই মধ্যে চালু হয়ে গেছে। চীন তার বিশ্ব আধিপত্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রধানত মহাসড়ক, রেলপথ, গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎ উৎপাদন প্ল্যান্ট, খনিজ আহরণ প্রকল্প ইত্যাদি ভৌত অবকাঠামোতে যে বিপুল ঋণ প্রদান করছে, তাতে বেশির ভাগ দেশ প্রলুব্ধ হয়ে এমন সব প্রকল্পে এ ঋণের অর্থ বিনিয়োগ করছে, যেগুলোর কোনো কোনোটি অর্থনৈতিকভাবে নড়বড়ে হওয়ায় প্রকল্প সম্পন্ন হওয়ার পর ওই সব প্রকল্পের আয় থেকে সুদসহ চীনের ঋণ পরিশোধ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। দু-একটি দেশ চীনা ঋণের ফাঁদে আটকা পড়ে ওই প্রকল্পগুলোর দীর্ঘমেয়াদি কর্তৃত্ব চীনের হাতে ছেড়ে দিচ্ছে অথবা চীনকে নিজেদের সার্বভৌমত্ববিরোধী নানা সুবিধা দিতে বাধ্য হচ্ছে বলেও অভিযোগ আছে।

পাকিস্তানের চায়না-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোর (সিপেক বা সিপিইসি) ও গোয়াদার গভীর সমুদ্রবন্দর, শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা গভীর সমুদ্রবন্দর ও কলম্বো চায়নিজ সিটি, মালদ্বীপের আন্তদ্বীপ যোগাযোগ সেতু, মিয়ানমারের কিয়াকফ্যু গভীর সমুদ্রবন্দর ও তেল-গ্যাস পাইপলাইন—এগুলো চীনা ঋণের ফাঁদের উদাহরণ হিসেবে সাম্প্রতিক সময়ে সামনে আসছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন