কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সচ্ছল বনাম অসচ্ছল মানুষের আত্মহত্যা: একাকিত্বই কি মূল কারণ?

জনাব মহসিনের হত্যাকাণ্ডে ফেসবুক সরব। অধিকাংশের মত এই যে একাকিত্ব তাঁকে জীবনঘাতী করেছে। শিক্ষিত মধ্যবিত্তের এ রকম ত্বরিত সিদ্ধান্তে নেমে যাওয়া বিপজ্জনক। কারণ ঘটনা থেকে একটি বিষয় পরিষ্কার, আত্মহত্যার মতো মারাত্মক সামাজিক সমস্যাটিকে এ দেশের সমাজের তুলনামূলক অগ্রসর জনগোষ্ঠীও বিনোদনের বিষয়ে পরিণত করেছে। নইলে নিত্যদিনের অসংখ্য হৃদয়বিদারক আত্মহত্যার ঘটনাকে তাঁরা নিত্যনৈমিত্তিক স্বাভাবিক ঘটনা ভেবে চলেছেন কীভাবে?

আমার লেখা ‘আত্মহত্যা ও গণতন্ত্রবিষয়ক একটি অতিদরকারি আলোচনা’ শিরোনামের একটি নিবন্ধ থেকে কিছু বক্তব্য আবারও তুলে ধরা প্রয়োজন মনে করছি। লিখেছিলাম—জার শাসনে রাশিয়ায় প্রচুর আত্মহত্যা হতো। কারণ ‘এই জীবনের কী-ইবা দাম’ ধরনের হতাশা। ১৯১৭ সালে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের দিন থেকে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত আত্মহত্যা প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এল। কারণ চারদিকে আশা আর আশা। পরিবর্তনের, সাম্যবাদের, সুদিনের রঙিন স্বপ্ন আধমরাদেরও ঘা মেরে বাঁচিয়ে তুলল। ১৯২৪ থেকে আশাভঙ্গ শুরু হওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আত্মহত্যাও বাড়তে লাগল। ১৯৬৫ সালে প্রতি লাখ মানুষে ১৭ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছিল। ১৯৮৪ সালে এই হার হয়ে গেল লাখে ৩০ জন। কারণ সমাজতন্ত্র ছাড়া অন্য যেকোনো ভিন্ন বিশ্বাসের অনুসারীকেই দেশদ্রোহী ও পুঁজিবাদী চর আখ্যায় ভিলেন বানিয়ে শেষ করে দেওয়ার রাস্তায় নেমে পড়েছিল রাষ্ট্র। ১৯৮৪-এর শেষ দিকে কমিউনিস্ট পার্টিতে সামাজিক গণতন্ত্র ও উদারবাদকে স্থান দেওয়ার আলোচনা শুরু হওয়ামাত্রই দেখা গেল আত্মহত্যার হার ধপাধপ পড়তে শুরু করেছে। ১৯৮৪-তে যেখানে আত্মহত্যার হার ছিল লাখে ৩০ জন, ১৯৮৮ সালেই তা বিস্ময়করভাবে নেমে গেল লাখে ২০ জনে। আবারও আশা আর সুদিনের স্বপ্ন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন