কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শাবিপ্রবি পরিস্থিতি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভাবনা

আমার জীবনে অনেক ভালোবাসার জায়গা আছে, কিন্তু তার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একটি হচ্ছে শাহজালাল বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি)। বিআইটিটি (ঢাকা)—যা এখন ডুয়েট, ৯ মাস সেখানে প্রভাষক হিসেবে চাকরি করার পর শাবিপ্রবিতে যোগদান করি কেমিক্যাল টেকনোলজি (বর্তমানে ইঞ্জিনিয়ারিং) এবং পলিমার বিজ্ঞান বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয়টি তখন খুবই নতুন। সর্বসাকুল্যে ৩-৪ ভবন ছিল। এখন হয়তো অনেক হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার পথে এক কিলোমিটারের ওপর একটা রাস্তা ছিল। দুপাশে তখন গাছ লাগানো হয়েছিল। ছবিতে দেখেছি গাছগুলো এখন অনেক বড় হয়ে গেছে। আমি ভাবতাম—একসময় এর দুপাশে লেকের মতো হবে, বিকেলে ছেলে-মেয়েরা নৌকা নিয়ে সেখানে ঘুরে বেড়াবে। অনেক বছর হয়ে গেল, জানি না হয়েছে কি না। যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস পার্কের মতো করে সাজিয়ে রাখা হয়। যেখানে জ্ঞানচর্চা, ভালবাসা এবং তারুণ্যের জয়জয়কার।  

শাবিপ্রবিতে আমার শিক্ষকতার বয়স ছিল ৩ বছরের মতো। এই ৩ বছর আমার জীবনের এক সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যায়। আমরা একঝাঁক তরুণ শিক্ষক প্রাথমিকভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলাম। তাদের অনেকেই এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। আমার যখন নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সময়, তখন আমি আমার থেকে ৬-৭ বছরের ছোট শিক্ষার্থীদের পড়াচ্ছি। আমার সেই ছাত্রদের অনেকের সঙ্গে ফেসবুকে আমার যোগাযোগ আছে। তাদের অনেকেই আজ অত্যন্ত সফল। আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে, মালয়েশিয়া, ইউরোপ এবং বাংলাদেশের নামকরা প্রতিষ্ঠানে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছে। তাদের অনেকে পৃথিবীর নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন। তাদের সাফল্য দেখলে আমার গর্বে বুক ভরে যায় এই ভেবে—একজন ছোটখাটো শিক্ষক হিসেবে আমি কিছুটা হলেও সফল। আমরা তাদের স্বপ্ন দেখাতে পেরেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন