কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আলুর বাম্পার ফলন: দাম নিয়ে হতাশ চাষিরা

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার মাটি আলু চাষের জন্য বেশ উপযোগী হওয়ায় প্রতি বছর আলু চাষ বাড়ছে। স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে অন্য জেলাতেও সরবরাহ করা হয় এখানকার আলু। কিন্তু এবার আলুর দাম না পেয়ে লোকসানে পড়েছেন চাষিরা। গত বছর চাষিরা এই সময় প্রতি কেজি আলু মাঠেই বিক্রি করেছিলেন ২০-২৫ টাকা দরে। আর এবার প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৫-৬ টাকা দরে। যার উৎপাদন খরচই হচ্ছে কেজি প্রতি ১০-১২ টাকা দরে। তারপরও মাঠে ক্রেতা নেই। গত বছর অধিক দামে আলু বিক্রি করে লাভবান হওয়ায় এবারও লাভের আশায় আলু চাষে ঝুঁকেছিলেন কৃষক। কিন্তু আলুর বাজারে ধস নামায় হতাশ হচ্ছেন চাষিরা।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলায় ৩ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে আলুর চাষ হয়েছে। আলুর ফলনও অনেক ভাল হয়েছে। যদিও আলু চাষের জন্য লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ হাজার ৩৩৫ হেক্টর জমি।

চাষিরা জানান, এক বিঘা জমিতে আলু উৎপাদন করতে সাধারণত কমপক্ষে ৩০ থেকে ৩২ হাজার টাকা খরচ হয়। গড়ে এক বিঘা জমিতে ৭৫ মণ আলু উৎপাদন হয়। এই হিসাবে প্রতি কেজি আলুর উৎপাদন খরচ ১০-১২ টাকা। সাধারণত মাটিতে একবার আলু রোপণ করলে একবার ফলন পাওয়া গেলেও এবারের চিত্র ছিল ভিন্ন। চাষিরা এবার দুই বার আলু রোপণ করে ফলন পাচ্ছেন মাত্র একবার। আগাম আলু রোপণের কয়েকদিন পড়ে বর্ষার শেষের বৃষ্টিতে রোপণকৃত আলু মাঠেই পচে যায়। লাভের আশায় সেই জমিতে ফের আলু রোপণ করেন চাষিরা। সে কারণে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে চাষিদের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন