নির্বাচন কমিশন কেন সফল কেন ব্যর্থ হয়

দেশ রূপান্তর নাহিদ হাসান প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৩৪

নির্বাচন কমিশন গঠনে আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হয়েছে সোমবার। আগের দুটি নির্বাচন কমিশন যেভাবে ‘সার্চ কমিটি’র মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল এবারও সেভাবে হবে, তবে এবার হবে ‘আইন’-এর অধীনে।


সংগত কারণেই দেশে কিছুদিন ধরেই নির্বাচন কমিশন নিয়ে কথাবার্তা চলছে। কেননা, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পেরিয়ে এসেও সংবিধান অনুসারে নির্বাচন কমিশন আইন করা হয়ে ওঠেনি। তাই এই আলোচনা প্রকারান্তরে বাংলাদেশকে যেন তার জন্মকালে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। কথা উঠেছে, কেমন ধরনের নির্বাচন চাই, কেমন কমিশন চাই। জনগণ যখন তার রাষ্ট্র নির্মাণ করতে চায়, তখন এই আলাপগুলো ওঠে। সত্তরের আগে মওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধুও তাই তুলেছিলেন। ৭ মার্চের ভাষণেও তাই ছিল : ‘... কী অন্যায় করেছিলাম? নির্বাচনের পর বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে আমাকে ও আওয়ামী লীগকে ভোট দেন। আমাদের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বসবে, আমরা সেখানে শাসনতন্ত্র তৈরি করব এবং এ দেশকে আমরা গড়ে তুলব।’


নির্বাচন কমিশনবিষয়ক বাহাস হলো সেই প্রাণভোমরা, যার মধ্যে রাষ্ট্রের ক্ষমতার বিন্যাসসহ বাকি কথা লেপ্টে থাকে। ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের মধ্যে যেমন পূর্ব বাংলার মুসলমান কৃষক ও তফসিলি সম্প্রদায়ের উত্থানের বীজ লুকিয়ে ছিল, তেমনি পাকিস্তানে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের মধ্যে ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের জাগরণের। ১৯৫৪ আর ১৯৭০ সালের নির্বাচন তারই প্রমাণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও