কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এলএনজির অর্থ জোগানই এখন পেট্রোবাংলার সবচেয়ে বড় চাপ

বিশ্ববাজারে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) দাম ক্রমেই বাড়ছে। জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ ঠিক রাখতে বর্তমানে বাড়তি মূল্যেই পণ্যটি আমদানি করতে হচ্ছে পেট্রোবাংলাকে। সংস্থাটির এ বাবদ ব্যয়ও বেড়েছে কয়েক গুণ। সব মিলিয়ে বর্তমানে গ্যাস খাতে মোট ব্যয়ের দুই-তৃতীয়াংশ অর্থই চলে যাচ্ছে এলএনজি আমদানিতে। চলতি বছরও পণ্যটি আমদানি করতে বিপুল অংকের অর্থ গুনতে হবে সংস্থাটিকে। এলএনজি আমদানিতে প্রয়োজনীয় এ অর্থের সংস্থান করতে গিয়ে পেট্রোবাংলা এখন বড় ধরনের চাপের মুখে পড়েছে।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) পাঠানো এক চিঠিতে সম্প্রতি পেট্রোবাংলা জানিয়েছে, জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ৮৫ কোটি ঘনফুট এলএনজি সরবরাহের মাত্রা ঠিক রাখতে হলে বছরে ৮ হাজার ৭৮৫ এমএমসিএম (মিলিয়ন ঘনমিটার) গ্যাস আমদানির প্রয়োজন পড়বে। চলতি অর্থবছরে এ পরিমাণ এলএনজি আমদানি করতে মোট ব্যয় হবে ৩২ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা। সে হিসেবে প্রতি এমএমসিএম এলএনজির দাম পড়বে ৩৬ টাকা ৬৯ পয়সা। এর সঙ্গে পরিচালন ব্যয়, কর, ব্যাংক চার্জ, রিগ্যাসিফিকেশনসহ আনুষঙ্গিক সব খরচ যোগ হলে এলএনজিতে মোট ব্যয় দাঁড়াবে ৪৪ হাজার ২৬৫ কোটি টাকায়, যা গ্যাস খাতে পেট্রোবাংলার রাজস্ব চাহিদার দুই-তৃতীয়াংশ। চলতি অর্থবছরে গ্যাস খাতে সংস্থাটির রাজস্ব চাহিদার পরিমাণ ধরা হয়েছে ৬৫ হাজার ২২৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন