কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে কারণে ওঠানামা করে তেলের দাম

প্রচেষ্টার তো আর কমতি নেই। যে যার মতো করে যথাসাধ্য পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সবুজ জ্বালানির উৎস খুঁজতে গিয়ে সবাই ব্যস্ত। লক্ষ্য একটাই—জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর অতিনির্ভরতা কমিয়ে আনা। প্রচলিত জ্বালানি তেল ফুরিয়ে গেলে কী হবে, ভবিষ্যতের এই অজানা আশঙ্কা থেকেই এর বিকল্প অনুসন্ধান করা হচ্ছে হন্যে হয়ে। প্রথম বাণিজ্যিক তেলকূপ খনন করা হয়েছিল আজারবাইজানের অ্যাশেরন উপদ্বীপে এবং সেটি ১৮৬৭ সালে। এর ১২ বছর পর অর্থাৎ ১৮৫৯ সালে পেনিসিলভেনিয়ার টাইটাসভিল-এ উদ্দেশ্যমূলভাবে তেলকূপ খননের মাধ্যমে সূচিত হয়েছিল মার্কিন তেলশিল্প। ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রে খননকাজ শুরু হলেও লক্ষ্যবস্ত্ত ছিল লবণজল। সব বিবেচনাতেই তেল আবিষ্কারের ঘটনাটা ছিল নিছক আকস্মিক।

গোড়ায় কেরোসিন ও প্রদীপের তেলের চাহিদা ছিল সবচেয়ে বেশি। ব্যাপক উৎপাদনক্ষম সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক কূপটি খনন করা হয়েছিল ১৯০১ সালে; দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় টেক্সাসের স্পিন্ডেলটপ নামক স্থানে। সেখানে প্রতিদিন উৎপাদিত হতো ১ লাখ ব্যারেলেরও বেশি তেল। এর সমপরিমাণ তেল উৎপাদন করতে পারত না যুক্তরাষ্ট্রের বাকি সব কূপ মিলেও। অনেকেই যুক্তি দেখান যে, ১৯০১ সালের ঐ দিনটিতেই আধুনিক তেলের যুগ সূচিত হয়েছিল, যেদিন বিশ্বের প্রধান জ্বালানি উৎস হিসেবে কয়লার স্থানটি দখল করে নিয়েছিল তেল। জ্বালানিতে তেলের ব্যবহার অব্যাহত থাকাতেই বিশ্ব জুড়ে আজ এ পণ্যটির এত বিশাল চাহিদা। অর্থনীতি সম্পর্কে ন্যূনতম খোঁজখবর রাখা যে কারো মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে বিপুল চাহিদার এই তরল বস্তুটির মূল্য নির্ধারিত হয় কীভাবে? উচ্চ চাহিদার বৈশ্বিক পণ্য বনে যাওয়ার কারণেই এর দামের ওঠানামায় পৃথিবীর অর্থনীতিতে বিশাল প্রভাব পড়ে, যেটি কি না নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তেলের মূল্যে প্রভাব ফেলা দুটি প্রধান নিয়ামক হচ্ছে সরবরাহ ও চাহিদা এবং বাজার আচরণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন