গত দুই বছর কভিডের কারণে বিশ্বজুড়ে পণ্য উৎপাদন অনেকটা বন্ধ ছিল, ভোগব্যয় কমে গিয়েছিল, পর্যটন ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যাহত হয়েছিল। অর্থনীতি বিধি-নিষেধ মুক্ত হওয়ায় এখন সরবরাহ চেইনে বড় আকারের প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে বিভিন্ন দেশ উদার মুদ্রানীতি গ্রহণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘদিন ধরে যে সুদের হার কম ছিল, সেটা এখন নেই। দেশটি জোরেশোরে ডলার প্রিন্ট করে বাজারে ছাড়ছে। ইউরোপেও একই অবস্থা। অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে আমাদের মূল্যস্ফীতি এখন গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ভারতেও তাই। মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে পৌঁছে গেছে। দেশটিতে ডলারের দাম ৭২ থেকে ৭৬ রুপিতে পৌঁছে গেছে। সামনের দিনগুলোতে ভারতীয় রুপি আরো মূল্য হারাতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। তুর্কি লিরা যা-তা অবস্থায় চলে গেছে। আমাদের এখানেও প্রতি ডলার প্রায় ৯০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এ রকম আরো অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলো বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে শুরু করেছে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
বিশ্ব অর্থনীতিতে সংকট ঘনীভূত হচ্ছে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন