কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাদ্দাম গর্তে লুকিয়ে ছিলেন না, এটা ‘বানোয়াট’, মুখ খুললেন মার্কিন বাহিনীর দোভাষী

ব্যাপক গণবিধ্বংসী অস্ত্র থাকার অভিযোগে ২০০৩ সালে ইরাকে আগ্রাসন চালায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র জোট। এসময় ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন আত্মগোপন করেন। ওই বছরের ১৩ ডিসেম্বর মাটির নিচে তৈরি একটি গর্ত থেকে সাদ্দাম গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানায় দখলদার জোট বাহিনী। কিন্তু, রুশ গণমাধ্যম স্পুটনিক নিউজকে মার্কিন বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা সাবেক এক দোভাষী জানিয়েছেন, সাদ্দামকে গ্রেপ্তারের সময় সত্যিকার যে পরিস্থিতি ছিল তার বিবরণ উদ্দেশ্যমূলকভাবে পরিবর্তন করা হয়। 

দোভাষীর পরিচয় গোপন রেখেছে রুশ গণমাধ্যমটি। তিনি বলেছেন, "সাদ্দামকে গ্রেপ্তারের পর পরই তাকে কীভাবে বন্দী করা হলো সেই সত্যকে বিকৃত করা হয়। বুশের নেতৃত্বে আমেরিকান প্রশাসন যেন ইরাকে পরাজিত প্রমাণিত না হয়, সেজন্যই এ ছলনার আশ্রয় নেয়। তাছাড়া, ইরাককে বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি এবং ব্যাপক গণবিদ্ধংসী অস্ত্র রাখার জন্য দায়ী করা হলেও- সেসবের কোনো প্রমাণও তারা পাচ্ছিল না।"

তিনি আরও জানান, আমি বিশ্বকে জানাতে চাই গ্রেপ্তার হওয়ার সময় সাদ্দাম স্থানীয়ভাবে দিশদাশা নামে পরিচিত আরবি জোব্বা পরে নামাজরত ছিলেন। তিনি যে দখলদার বাহিনীর ভয়ে জুবুথুবু হয়ে পড়েছিলেন বলে প্রচার চালানো হয়েছে তা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি ঘরের ভেতর ছিলেন, সুড়ঙ্গের ভেতর লুকানোর চেষ্টা করেননি। তাছাড়া, সুড়ঙ্গটি ছিল খুবই সরু, আর সে সময় প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্যও বেশ রুগ্ন হয়ে পড়েছিল। তাই ভয়ে সেখানে তার লুকানোর চেষ্টা বানোয়াট কাহিনী।

দোভাষীটি জোর দিয়ে বলেন, "আমি তখন বুলেটপ্রুফ ভেস্ট পরেছিলাম। সেটি খুলে অনেক কসরত করে সুড়ঙ্গে প্রবেশও করেছি। সেখানে ঢোকা সহজসাধ্য ছিল না। একথা সত্য ঘরের মেঝেতে সুড়ঙ্গের সেই গর্ত অবশ্যই ছিল। কিন্তু, সাদ্দাম ঘরেই ছিলেন। সেখানেই তাকে বন্দী করা হয়। তিনি কারো ভয়ে গর্তে লুকাননি।"

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন