কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পানি বণ্টনের ভূত মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে

সমকাল : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির আপনি ছিলেন নেপথ্য কারিগরদের একজন। এ চুক্তির মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে ২০২৬ সালে।

আইনুন নিশাত : ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৩২ মিনিটে বর্তমান চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ভারতের পক্ষে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়া এবং বাংলাদেশের পক্ষে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাতে স্বাক্ষর করেন। এ চুক্তির মেয়াদ ৩০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই ২০২৬ সালে এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। শুধু এই চুক্তি নয়; গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আগে আরও তিনটি দলিলে দুই দেশ স্বাক্ষর করেছিল। ১৯৭৭ সালে গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ১৯৮২ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল দেড় বছর মেয়াদি সমঝোতা স্মারক। ১৯৮৫ সালে ৩ বছর মেয়াদি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল। সেগুলোর মেয়াদও নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়েছিল। সেদিক থেকে ১৯৯৬ সালের চুক্তি বরং দীর্ঘতম মেয়াদের।

সমকাল : এসব ক্ষেত্রে সাধারণত স্থায়ী চুক্তি হয়। তার বদলে ১৯৯৬ সালে মেয়াদি চুক্তি হয়েছিল কেন?

আইনুন নিশাত : প্রশ্নটি যৌক্তিক। কারণ, প্রাকৃতিক বিষয় নিয়ে দুটি দেশের মধ্যে মেয়াদি চুক্তি হতে পারে না। কিন্তু আপনি যদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিটি ভালো করে পড়েন, তাহলে দেখবেন গঙ্গা নদীর পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে এই মেয়াদকালে আরও কিছু কাজ করার কথা বলা হয়েছিল। চুক্তি স্বাক্ষরের সময় ধরে নেওয়া হয়েছিল, ৩০ বছর সময়ের মধ্যে ওই কাজগুলো সম্পন্ন হবে এবং তারপর একটি মেয়াদহীন স্থায়ী চুক্তি হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন