কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আশ্রিত রোহিঙ্গা ও ভয়ংকর নিরাপত্তা হুমকি

নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া, গণহত্যা, গণধর্ষণ, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়াসহ ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার আশ্রয়হীন লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে মমতাময়ী নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছিলেন। একসঙ্গে এতসংখ্যক (১১ লাখ) বাস্তুচ্যুত মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। সীমিত সম্পদ ও অতি অপ্রতুল বাসযোগ্য ভূখণ্ড সত্ত্বেও মানবতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দরদি প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের পাশে ভরসার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই রোহিঙ্গারা এখন শুধু অকৃতজ্ঞ নয়, কৃতঘ্ন আচরণ করছে। উপকারীর উপকার যে অস্বীকার করে সে অকৃতজ্ঞ আর উপকারীর যে অপকার করে সে কৃতঘ্ন। রোহিঙ্গারা আক্ষরিক অর্থেই বাংলাদেশের জন্য নানা ক্ষতিকর কাজে লিপ্ত হয়ে কৃতঘ্নের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের দুর্গম ও পাহাড়ি এলাকায় গড়ে ওঠা ৩৪টি রোহিঙ্গা শিবিরসহ পুরো এলাকা অপরাধ কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র হয়ে উঠছে। রোহিঙ্গা শিবিরগুলো হত্যা, ধর্ষণ, মানবপাচার, চাঁদাবাজি, অস্ত্রপাচার ও মাদকপাচারের ভয়ংকর আখড়ায় পরিণত হয়েছে। গত চার বছরে ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দলবদ্ধ হামলা, সংঘর্ষ ও অতর্কিত হামলায় ২৩৪ জন রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছে। রোহিঙ্গা দুর্বৃত্তরা এ দেশের মানুষকেও হত্যা করছে। আনসার ক্যাম্পে আক্রমণ করে ক্যাম্পপ্রধানকে হত্যা করেছে। ১১টি অস্ত্র লুট করে নিয়েছে। পাসপোর্ট, এনআইডি জালিয়াতি করে, এমনকি বিদেশে গিয়ে বাংলাদেশের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে রোহিঙ্গারা। আগে রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে ইয়াবা পাচার হয়ে আসত আর এখন ক্রিস্টাল মেথের মতো ভয়ংকর মাদকও আসছে মিয়ানমার থেকে। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে বাঙালিরাও মিলেমিশে মাদক, অস্ত্র ও মানব পাচারের ভয়াবহ সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ছাড়াও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এবং কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া দিয়ে অবৈধ অস্ত্র ঢুকছে দেশে। এই অবৈধ অস্ত্রের একটি অংশ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। রোহিঙ্গা শিবিরে অস্ত্রের চাহিদা এতই বাড়ছে যে বাইরে থেকে আসা অবৈধ অস্ত্রে চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। তাই রোহিঙ্গা শিবিরের পাহাড়েও অস্ত্রের কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন