আসল ক্ষোভটা কার বিরুদ্ধে? যে বিচারক বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই তরুণীকে ধর্ষণের দায় থেকে অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকে খালাসি দিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে? নাকি আসামিদের বিরুদ্ধে? ৭২ ঘণ্টার পর ধর্ষণের অভিযোগের মামলা না নেওয়ার পরামর্শের বিরুদ্ধে নাকি খোদ রায়ের বিরুদ্ধে? সাম্প্রতিক কিছু আন্দোলনে দেখা যাচ্ছে, সমস্যার জ্বলন্ত দিকটার বদলে সুবিধাজনক নরম দিকটা নিয়ে মেতে থাকছে। আন্দোলনের প্রতিপক্ষ করা হচ্ছে এমন কাউকে, যাদের বিরুদ্ধে কথা বলা কম বিপজ্জনক?
গত মাসে দেশের কয়েকটি জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হলো। দেশজুড়ে প্রতিবাদ হলো। শাহবাগ থেকে শহীদ মিনার পর্যন্ত বর্ণাঢ্য প্রতিবাদ হলো, কনসার্ট হলো, তারকারা সেসব প্রতিবাদে কথার ফুলকি ছিটালেন। কিন্তু এত বড় ঘটনায় সরকারের দায় ও দায়িত্বের কথা বলা হলো কম। দোষ দেওয়া হলো সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে। অথচ প্রায় প্রতিটি ঘটনায় সরকারি দল ও প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছাত্রলীগ-যুবলীগ এবং তাদের আশ্রিত কিশোর গ্যাংয়ের হাত দেখা গেছে। তারপরও রাজনৈতিক ব্যর্থতাকে সমালোচনার চেয়ে, দোষ দেওয়া হলো ধর্মান্ধতাকে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
সুবিধজনক আন্দোলনে আরাম পায় প্রতিপক্ষ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন