কভিড মহামারি ঠেকাতে দ্রুতগতিতে টিকা আসায় সাময়িক স্বস্তি দেখা যায় বিশ্বজুড়ে। যদিও এই স্বস্তি অব্যাহত থাকবে কি না তা নির্ভর করছে টিকার কার্যকারিতা ও ভাইরাসটির নতুন ধরনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের ওপর। এর মধ্যে অনেক দেশে আবারও সংক্রমণও বাড়ছে। যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তরাজ্যে সংক্রমণ পরিস্থিতি বেশ নিয়ন্ত্রণে এসেছিল; কিন্তু নতুন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা প্লাস সেখানে হুমকির সৃষ্টি করেছে। উত্তর আমেরিকায় সংক্রমণ আবারও বেড়েছে। সুতরাং কভিডজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকিটা থেকে যাচ্ছে এবং এটা চলবে। এই স্বাস্থ্যঝুঁকি বিশ্বের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিরূপ প্রভাব ফেলে। ফলে প্রতিটি দেশের মানুষকেই জীবন ও জীবিকার লড়াই করতে হচ্ছে। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে সংক্রমণ হারের নিম্নগতির কারণে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। কিন্তু উদ্বেগমুক্ত থাকার কোনো সুযোগ নেই। এই ঘুরে দাঁড়ানোর সময়ে আমাদের আমদানি বৃদ্ধি, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়া এবং মূল্যস্ফীতি—নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে। এর সঙ্গে পুরনো চ্যালেঞ্জগুলোও আগের মতোই রয়ে গেছে। তাই দেশীয় ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে আমাদের ঘুরে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
দুর্বলতাগুলো মোকাবেলা করতে হবে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন