কক্সবাজার ক্যাম্পে ২২ অক্টোবর দিবাগত রাতে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর গোলাগুলিতে সাতজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। এর আগেও বহুবার গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে এবং তাতে অনেকেই নিহত-আহত হয়েছেন। অনবরত অস্ত্রবাজি চলছে, কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। এরা যেন লাগামহীন ও বেপরোয়া। কক্সবাজারে এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্তরা কী করছেন তার কিছু ফল দেখা যাচ্ছে না। ক্যাম্পের সাধারণ নিরীহ রোহিঙ্গারা এবং নিহত পরিবারের সদস্যরা বলছেন, সন্ত্রাসী সংগঠন আল ইয়াকিন এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। কিছুদিন আগে রোহিঙ্গা নেতা মহিব উল্লাহকে এরাই ক্যাম্পের ভেতরে গুলি করে হত্যা করেছে। সবার মুখে এখন একটাই কথা, রোহিঙ্গাদের ভেতর থেকে মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার পক্ষে যাঁরাই কাজ করছেন এবং যাঁরা নিজ জন্মভূমিতে ফিরে যেতে চান তাঁরা সবাই এখন সন্ত্রাসী বাহিনী আল ইয়াকিন ওরফে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) টার্গেট। অর্থাৎ আরসা বাহিনী প্রত্যাবাসনের বিরোধী। তাহলে এরা কী চায় এটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। এই আরসা বাহিনীর ফাদার-মাদার হিসেবে যারা কাজ করছে তাদের দিকে তাকালেই বোঝা যাবে এরা কী চায়।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
রোহিঙ্গা সংকট উত্তরণে প্রত্যাবাসনের পথ সুগম করতে হবে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন