কিছু কি এসে যায়, যদি আমরা যারা নিজেদের বলি বুদ্ধিব্রতী (বুদ্ধিজীবী কথাটার গায়ে মাথায় কেমন যেন অসম্মানের ছ্যাতলা) সম্মিলিত আবেদনে সই না করি, বা যদি পথে না নামি সাম্প্রদায়িক হিংসার প্রতিবাদে? যদি আমরা চুপ করে থাকি, ভাবতে ভাবতে হাই ওঠে, আর ঘুমিয়েই পড়ি এক সময়, কিছুই না করে? আমরা তো দেখেছি এ সব করলে কেউ বাহবা দিয়ে পিঠ চাপড়ায় না আমাদের, সোশ্যাল মিডিয়াতে বন্ধুদের কাছে পাওয়া কিছু ইমোজি, কিছু লাইক ছাড়া। বরং সোশ্যাল মিডিয়া ও ঘরে বাইরে অপর পক্ষ ফুঁসে উঠে বলে, হ্যাঁ খুব দেখেছি, তখন কোথায় ছিলে যখন অমুকদের বিতাড়ন হচ্ছিল, তমুকদের ফ্রিজ থেকে মাংস বার করে তাদের পিটিয়ে মারা হচ্ছিল, তখন কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমোচ্ছিলে বাছারা? কেউ কি পড়ে দেখে আমাদের প্রতিবাদ-পত্রের কপি? আমাদের তৈরি মানবশৃঙ্খলের ফটো দেখে কি কোনও দিন নড়েচড়ে বসে সরকার? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কোনও কনিষ্ঠ কেরানি নিশ্চয়ই আমাদের দৃপ্ত প্রতিবাদকে ফাইলের ভিতর গুঁজে দেয় হলুদ, জীর্ণ, ভঙ্গুর হওয়ার জন্য।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
সাম্প্রদায়িক হিংসা ও নিরপেক্ষ নাগরিকের দায়
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন