আমরা জানি, ইলেকট্রনিক নেটওয়ার্ক বা ইন্টারভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য তথা ই-কর্মাস দেশে দিন দিন প্রসারিত হচ্ছে এবং এটা অবশ্যম্ভাবী। বিশেষত কভিড-১৯ আসার পর এর ব্যাপক প্রসার ঘটছে। এর মাধ্যমে ক্রেতা-বিক্রেতা দুই পক্ষেরই সুবিধা হয়। বিভিন্ন উপায়ে অর্থ লেনদেন ও পণ্য সরবরাহ করা হয় ই-কমার্সের মাধ্যমে। বিভিন্ন ধরনের ই-কর্মাস দেখা যায়। তবে বাংলাদেশে যে বিশেষ ধরনটি দেখা গেল তা হচ্ছে বাজারদরের চেয়ে অকল্পনীয় কম দামে পণ্য বিক্রি করেও কম্পানিগুলোর অকল্পনীয় প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। ইভ্যালি, ধামাকা, ই-অরেঞ্জ, ই-কমার্স—এই সব প্রতিষ্ঠান এমন অকল্পনীয় কাণ্ড ঘটিয়েছে। হাজার হাজার মানুষ টাকা হারিয়ে এখন ঘুরছে। শেষ পর্যন্ত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং আইন-আদালত পর্যন্ত পৌঁছেছে। সবচেয়ে বড় কথা, এ ধরনের ঘটনা আর্থ-সামাজিক শৃঙ্খলা যেমন নষ্ট করে, তেমনি জাতীয় সুনামও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই খাতে সংঘটিত অনিয়মগুলো ঘটে যাওয়ার আগেই আমাদের সাবধান হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু কেন আমরা সাবধান হতে পারলাম না? ভবিষ্যতের প্রয়োজনেই প্রশ্নটির জবাব খোঁজা উচিত।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
ই-কমার্সের সুষ্ঠু বিকাশে প্রয়োজন নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন