চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন এনএলডি দল নিয়ন্ত্রিত জাতীয় সরকারকে হটিয়ে মিয়ানমারের ক্ষমতা কুক্ষিগত করে সামরিক বাহিনী। সামরিক অভ্যুত্থানের পর সাধারণ জনগণের তীব্র বিরোধ গড়ে উঠলে, গত ৮ মাসে সামরিক শাসনবিরোধী প্রায় ১ হাজার ১৬০ জনকে হত্যা ও ৮ হাজার জনকে আটক করে মিয়ানমারের জান্তাবাহিনী। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী বামারদের নিয়ে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর (রোহিঙ্গা, কাচিন, কারেন, শিন প্রভৃতি) ওপর নির্যাতন চালিয়ে এসেছে।
১৯৮৯ সালের গণ-আন্দোলন এবং ২০০৭ সালের গেরুয়া বিপ্লবের পর এবার সামরিক বাহিনী নৃশংসভাবে হত্যা করছে অন্যান্য সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীসহ নিজ বামার গোত্রের লোকজনকেও। প্রতিরোধ ও প্রতিপক্ষ হিসেবে ২০২১ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সিআরপিএইচ (নির্বাসিত আইনসভা) গঠন করেন এনএলডির নির্বাসিত পার্লামেন্ট সদস্যরা এবং পরে ১৬ এপ্রিল বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের নিয়ে জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) গঠন করে এনএলডি। অন্যদিকে সামরিক বাহিনী তাদের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর করে। এখন সামরিক বাহিনী এবং জাতীয় ঐক্য সরকার—দুটি বিপরীতমুখী পক্ষই বৈধতা পাওয়ার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে কোন পক্ষ এগিয়ে তা সময়ই বলে দেবে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
মিয়ানমারে কারা এগিয়ে, জান্তা নাকি জাতীয় ঐক্য সরকার
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন